Showing posts with label বাংলা ব্যাকরণ. Show all posts
Showing posts with label বাংলা ব্যাকরণ. Show all posts

Friday, May 15, 2020

interesting বাংলা word

১. পর্তুগীজ শব্দ:
--------
 গীর্জা, কামরা, পাদ্রি, গুদাম, আলমারী, চাবি, বালতি, পাউরুটি, আনারস, আতা, আচার, কাবাব, কেরানী, ইস্পাত, বাসন, আলকাতরা, আলপিন, ফিতা, সাবান, দরজা, জানালা,  মার্কা এবং তোয়ালে পর্তুগীজ শব্দ।
.
২. ফরাসি শব্দ:
-------------
 কার্তুজ, কুপন, ক্যাফে,  ডিপো, রেস্তোরাঁ, আঁশ ওলন্দাজ, শেমিজ, পাতি-এগুলো ফরাসি শব্দ।
.
৩. তুর্কি শব্দ:
------------
 বাবা, দারোগা, কুলি, লাশ, চাকু, বাবুর্চি , সুলতান, বন্দুক , বারুদ , চাকর, মুচলেকা, খাতুন ,বেগম, আলখেল্লা ইত্যাদি তুর্কি শব্দ।
.
৪. ফারসি শব্দ: 
-------------
খোদা, গুনাহ, দোজখ, নামাজ, পয়গম্বর। 

কারখান, চশমা, তারিখ, তোষক, দফতর।

রোজা, ফেরেস্তা, ভেস্ত, দোকান, দরবার

আমদানি, রফতানি, জিন্দা, জানোয়ার।

নালিশ, বাদশাহ, বান্দা,  দৌলাত।

মেথর, নমুনা , দস্তখত।
.
৫. আরবি শব্দ:
---------------
আল্লাহ, ইসলাম, ওজু, গোসল, কুরআন,
হজ্জ, যাকাত, হারাম, হালাল, ঈমান।
মোক্তার, রায়, জাহান্নাম, খারিজ, আদালত, 
 উকিল, ওজর, এজলাস।
আলেম, এলেম, গায়েব, কেচ্ছা, কিয়ামত।
মুসাফির, ঈদ, ইসনান।
কলম, কানুন, নগদ, বাকি, লোকসান।
-----
৬. পাঞ্জাবী শব্দ: তারকা, পাঞ্জাবী।
-----
৭. চীনা শব্দ: চা, চিনি, লিচু ও লুচি চীনা শব্দ।
---
৮. বার্ম শব্দ: লুঙ্গি, ফুঙ্গি
----
৯. জাপানি শব্দ: হাসনাহেনা, ক্যারাটে, জুডো, রিকসা।
----
১০. গুজরাটি শব্দ: খদ্দর এবং হরতাল গুজরাটি শব্দ।

গুরুত্বপূর্ণ জনপদ ও শহর



এশিয়া
✪ ইস্তাম্বুলঃ-তুরস্কের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শহর। এশিয়া ও ইউরোপ মহাদেশের মধ্যে অবস্থিত। বসফরাস প্রণালি দ্বারা বিভক্ত। 

✪ জেরুজালেমঃ- ইহুদী,খ্রিস্টানও মুসলিম সম্প্রদায়ের তীর্থস্থান।১৯৪৮ সালে এই শহরটি ইসরাইল ও জর্ডানের মধ্যে ভাগ করা ছিল। কিন্তু ১৯৬৭ সালের আরব-ইসরাইল যুদ্ধে ইসরাইল সম্পূর্ণ জেরুজালেম দখল করে নেয়। ট্রাম্প ২০১৭ সালের ৬ ডিসেম্বর জেরুজালেম কে ইসরাইলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। 

✪ ট্রয়ঃ- তুরস্কের এশিয়া অংশ অর্থাৎ এশিয়া মাইনরের একটি শহর। পৌরাণিক কাহিনী নগরীকে রহস্যময় খেতে দিয়েছে।

✪ সিমলাঃ- উত্তর ভারতের হিমাচল রাজ্যের রাজধানী এবং ভারতের অন্যতম শহর ও স্বাস্থ্য নিবাস। ১৯৭১ সালের পর শৈল নিবাসে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে ১৯৭২ সালের ৩জুলাই সিমলা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

✪ হিরোশিমাঃ- জাপানের দক্ষিণ পশ্চিম অংশে অবস্থিত হনশু দ্বীপের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দর এবং ঐতিহাসিক শহর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে ১৯৪৫ সালের ৬আগস্ট যুক্তরাষ্ট্র সর্বপ্রথম পারমাণবিক বোমা নিক্ষেপ করলে শহরটি বিধ্বস্ত হয় এবং হাজার হাজার লোক মৃত্যুবরণ করেন এবং আহত হয়।

⭕✅⭕ইউরোপ
✪ লন্ডনঃ- টেমস নদীর তীরে অবস্থিত। লন্ডন যুক্তরাজ্যের রাজধানী পৃথিবীর অন্যতম নগর। বিখ্যাত শিল্প কেন্দ্র।

✪ বার্লিনঃ- ম্প্রী নদীর তীরে অবস্থিত। অখন্ড জার্মানির রাজধানী।

✪ জিব্রাল্টারঃ- স্পেনের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত জিব্রাল্টার একটি রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ সামুদ্রিক বন্দর। এই বন্দরটি ব্রিটিশ অধিকারভুক্ত এবং একটি পার্বত্য দুর্গের দ্বারা সুরক্ষিত। এই বন্দরকে ভূমধ্যসাগরের চাবি বলা হয়।

✪ জেনেভাঃ- সুইজারল্যান্ড জেনেভা হ্রদের তীরে অবস্থিত। জেনেভা সুইজারল্যান্ড এর প্রধান শহর, বাণিজ্যিক ও শিল্প কেন্দ্র। এ শহরকে সম্মেলনের শহর বলা হয়।

✪ সিসিলিঃ- ভূমধ্যসাগরে অবস্থিত ইতালির একটি দ্বীপ। সালফারের জন্য বিখ্যাত।

⭕✅⭕উত্তর আমেরিকা

✪ নিউইয়র্কঃ- আটলান্টিক মহাসাগরের উপকূল হাডসন নদীর মোহনায় অবস্থিত। নিউইয়র্ক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বন্দর, শিল্প কেন্দ্র এবং পৃথিবীর বৃহত্তম নগর।

✪ লস এঞ্জেলসঃ- যুক্তরাষ্ট্রের প্রশান্ত মহাসাগরের উপকূলে সমুদ্র হতে বহু অভ্যন্তরে লস এঞ্জেলস অবস্থিত। এটি ক্যালিফোর্নিয়ার প্রধান বন্দর ও শহর।

✪ শিকাগোঃ- মিশিগান হ্রদের তীরে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম আভ্যন্তরীণ বন্দর এবং শিল্প-বাণিজ্যে দ্বিতীয় শহর। শিকাগো শহরে প্রত্যহ অত্যাধিক সংখ্যক গবাদি পশু জবাই হয় বলে একে পৃথিবীর কসাইখানা বলা হয়।

✪ ওয়াশিংটনঃ- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব উপকূলের নিকট পটোম্যাক নদীর তীরে অবস্থিত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ও বাণিজ্য শহর।

✪ অটোয়াঃ- অন্টেরিও প্রদেশে অবস্থিত কানাডার রাজধানী একটি বিখ্যাত শহর এবং শিল্প ও বাণিজ্যিক কেন্দ্র। সেন্ট লরেন্স নদীর তীরে অবস্থিত। 

✅⭕✅দক্ষিণ আমেরিকা

✪ রিওডি জেনেরিওঃ- আটলান্টিক মহাসাগরের তীরে অবস্থিত। রিওডি জেনেরিও ব্রাজিলের প্রাক্তন রাজধানী ও প্রধান সামুদ্রিক বন্দর।

✪ ফকল্যান্ড আর্জেন্টিনা হতে ৪০০ মাইল পূর্বে দক্ষিণ আটলান্টিক মহাসাগরে অবস্থিত ব্রিটিশ উপনিবেশ।

✪ বুয়েন্স আয়ার্সঃ-লা প্লাটা নদীর তীরে অবস্থিত দক্ষিণ আমেরিকার সর্বপ্রধান সামুদ্রিক বন্দর। বুয়েন্স আয়ার্স আর্জেন্টিনার রাজধানী।

⭕✅⭕আফ্রিকা

✪ কায়রোঃ- নীল নদের পূর্ববর্তী তীরে অবস্থিত। কায়রো মিশরের রাজধানী আফ্রিকার বৃহত্তম বৃহত্তম বাণিজ্যকেন্দ্র।

✪ পোর্ট সৈয়দঃ- সুয়েজ খালের উত্তর প্রান্তে অবস্থিত।

✪ আদ্দিস আবাবাঃ- ইথিওপিয়ার রাজধানী ও প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্র।

✪ কেপটাউনঃ- দক্ষিণ আফ্রিকার বৃহত্তম বন্দর।

✪ আলজিয়ার্সঃ- আলজেরিয়ার্স আলজেরিয়ার রাজধানী ও বৃহত্তম শহর।

✅⭕✅ওশেনিয়া

✪ অকল্যান্ডঃ- নিউজিল্যান্ড এর উত্তর দ্বীপে  অবস্থিত। নিউজিল্যান্ডের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বন্দর ও বৃহত্তম শহর।

✪ কুইন্সল্যান্ডঃ- পূর্ব অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থিত কুইন্সল্যান্ড অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম অঙ্গরাজ্য। অঙ্গরাজ্যটির রাজধানী ব্রিসবেন।

✪ ডারউইনঃ- অস্ট্রেলিয়ার কেন্দ্রশাসিত রাজ্য নর্দার্ন টেরিটোরির রাজধানী এবং অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম শহর।

✪ ব্রিসবেনঃ- পূর্ব অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থিত অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম প্রধান অঙ্গরাজ্য কুইন্সল্যান্ডের রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর।

✪ সেন্ট হেলেনাঃ- আটলান্টিক মহাসাগরে অবস্থিত একটি ক্ষুদ্র দ্বীপ। আফ্রিকার পশ্চিম উপকূল থেকে ১২০০ মাইল পশ্চিমে অবস্থিত এই দ্বীপের আয়তন ১৪০বর্গমাইল এবং জনসংখ্যা ৭০০০। সেন্ট হেলেনা দ্বীপের রাজধানী জেমস টাউন। এটি একটি ব্রিটিশ উপনিবেশ। ওয়াটারলু যুদ্ধে হেরে যাওয়ার পর, সম্রাট নেপোলিয়ন বোনাপার্ট কে সেন্ট হেলেনা দ্বীপে নির্বাসিত করা হয়েছিল এবং সেখানেই তার মৃত্যু ঘটেছিল।
গুরুত্বপূর্ণ question 
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ বাংলা উপন্যাস – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
✬ বাংলা সনেট – মাইকেল মধূ সূদন দত্ত
✬ আধুনিক বাংলা নাটক – মাইকেল মধূ সূদন দত্ত
✬ বাংলা গদ্য সাহিত্য – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
✬ বাংলা ছোট গল্প – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
✬ গদ্য ছন্দ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
✬ মুক্ত ছন্দ – কাজী নজরুল ইসলাম
✬ আধুনিক বাংলা কবিতা – জীবনান্দ দাশ
✬ চলিত রীতিতে গদ্যের জনক – প্রমথ চৌধুরী
.
ইংরেজি সাহিত্য
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ ইংরেজি উপন্যাস – হেনরি ফিল্ডিং
✬ ইংরেজি প্রবন্ধ ও গদ্য – ফ্রান্সিস বেকন
✬ ইংরেজি রূপকথা – হ্যান্স ক্রিস্টিয়ান অ্যান্ডারসন
✬ ইংরেজি ট্রাজেডি – ক্রিস্টোফার মারলো
✬ ইংরেজি সনেট – স্যার থমাস ওয়াট
✬ আধুনিক ইংরেজি কবিতা – জিওফ্রে চসার
✬ আধুনিক ইংরেজি সাহিত্য – জর্জ বার্নাডশ
.
বিশ্ব সাহিত্য সংস্কৃত
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ সনেট – পেত্রাক
✬ সায়েন্স ফিকশন – মেরি শ্যালি
✬ যাত্রা – ক্লাওডিও মন্টে ভারডি
✬ রুশ সাহিত্য – ম্যক্সিম গোরকি
✬ চলচিত্র – এডওয়ার্ড মিউব্রিজ ।
✬ বাংলাদেশ চলচিত্র – আব্দুল জব্বার খান
✬ আধুনিক নৃত্য – ইসাডেরা
✬ পশ্চিমা সঙ্গীত – জোহান সেবাস্তেন বস
✬ উপমহাদেশে সুরসঙ্গীত – ওস্তাদ আলাউদ্দিন খান
✬ রেনেসীয় চিত্রকলা – জিওট্টো
✬ আধুনিক কার্টুন – উইলিয়াম হোগারথ
✬ আধুনিক সার্কাস – ফিলিপ অ্যাস্টলে
.
গণিত
▔▔▔▔▔
✬ সংখ্যাতত্ত্ব – পিথাগোরাস
✬ গণনা – চার্লস ব্যাবেজ
✬ জ্যামিতি – ইউক্লিড
✬ বীজ গণিত ও অ্যালগারিদম –আল-খাওয়ারিজম
✬ ক্যালকুলাস – ভাসকরা
✬ ত্রিকোণমিতি – হিপ্পার চাস
✬ স্থিতিবিদ্যা – আর্কিমিডিস
✬ গতিবিদ্যা – গ্যালিলিও
.
পদার্থ বিদ্যা
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ পদার্থ বিদ্যা – আইজ্যাক নিউটন
✬ আধুনিক পদার্থ বিদ্যা – আলবার্ট আইনিস্টাইন
✬ পারমানবিক পদার্থ বিদ্যা – আরনেস্ট রাদারফোর্ড
✬ আলোক বিদ্যা – জগদীশ চন্দ্র বসু
✬ তেজস্ক্রিয়তা – হেনরি বেরকল
✬ পারমানবিক বোমা – যে রবার্ট ওপেনহাইমার
✬ হাইড্রোজেন বোমা – এডওয়ার্ড টেলার
✬ কোয়ান্টাম তত্ত্ব – ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক
✬ আপেক্ষিক তত্ত্ব – আলবার্ট আইনিস্টাইন
✬ টেলিফোন – আলেকজান্ডার গ্রাহাম
✬ বাষ্প ইঞ্জিন – থমাস নিউকোমেন
✬ মোটর গাড়ি – কার্ল বেঞ্জ
✬ আধুনিক টায়ার – জন বয়রড ডানলফ
✬ রেডিও – লি ডি ফরেস্ট
✬ আধুনিক টেলিভিশন – অ্যালেন বি ডুমেন্ট
✬ সেমি কন্ডাক্টর – জ্যাক কিলবি
✬ আধুনিক যোগাযোগ প্রযুক্তি – সাইরাস ফিল্ড
.
কম্পিউটার বিজ্ঞান
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ কম্পিউটার – চার্লস ব্যাবেজ
✬ আধুনিক কম্পিউটার বিজ্ঞান – এলান ম্যাথাসন
ডুরিং
✬ পার্সোনাল কম্পিউটার – আনড্রে থাই টুরং
✬ WWW (World Web Wide) – টিম বারনাস লি
✬ ই–মেইল – রে টমলিনসন
✬ ইন্টারনেট – ভিন্টন জি কারফ
✬ ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিন – এলান এমটাজ
✬ ভিডিও গেমস – নোলেন বুশনেল
✬ অ্যানিমেশন – ওয়াল্ট জিডনি
✬ ভিজুয়েল বেসিক – এলান কুপার
✬ জাভা প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ – জেমস গসলিং
✬ উইকিপিডিয়া – জিমি ওয়েলস
.
রসায়ন বিদ্যা
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ রসায়ন বিদ্যা – জাবের ইবনে হাইয়ান
✬ আধুনিক রসায়ন বিদ্যা – অ্যান্টনি লরেন্ট
ল্যাভসেসিয়ে
✬ জৈব রসায়ন – ফ্রেডারিক উইলার
✬ পরমাণুবাদ – ডেমোক্রিটাস
✬ পর্যায় সারণি – দিমিত্রি মেন্ডেলিপ
.
জীব বিজ্ঞান
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ জীববিদ্যা ও প্রাণীবিদ্যা – এরিস্টটল
✬ উদ্ভিদ বিদ্যা – থিওফ্রাস্টাস
✬ বিবর্তন জীববিদ্যা – চার্লস ডারউইন
✬ জীবের নামকরণ বিদ্যা – ক্যারোলাস লিনিয়াস
✬ বংশগতি বিদ্যা – গ্রেগর জোহান মেন্ডেল
✬ রক্ত সংবহনবিদ্যা – উইলিয়াম হার্ডে
✬ আধুনিক কোষতত্ত্ব – সোয়ান ও হাইডেন
✬ রোগ জীবাণু তত্ত্ব – লুই পাস্তুর
✬ বাস্তু সংস্থান – উইজেন উডাম
✬ প্রাণ শক্তি – জে জে বার্জেলিয়াম
.
চিকিৎসা বিজ্ঞান
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ চিকিৎসা বিদ্যা ও ওষুদ – হিপক্রেটাস
✬ আধুনিক ওষুদ – ইবনে সিনা
✬ অ্যানাটমি – হেরোফিলাস
✬ আধুনিক সার্জারি – জাই ডি চাওলিয়েক
✬ প্লাস্টিক সার্জারি – সাসরুটা
✬ অস্থি সার্জারি – লরেন্স বলভেন
✬ হোমিও শাস্র – ডঃ স্যামুয়েল হ্যানিমেন
.
ভূগোল ও ইতিহাস
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ ভূগোল – ইরাটস স্থনিস
✬ খনিজ বিদ্যা – জর্জ এগ্রিকোলা
✬ আধুনিক ভূবিদ্যা – জেমস হ্যাটন
✬ আধুনিক জ্যোতির্বিদ্যা – গ্যালেলিও গ্যালিলি
✬ ইতিহাস – হেরোডেটাস
✬ আধুনিক ইতিহাস – থুকি ডাইসিস
✬ ইসলামের ইতিহাস – আল–মাসুদি
.
অর্থনীতি ও ব্যবস্থাপনা
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ অর্থনীতি – এডাম স্মিথ
✬ আধুনিক অর্থনীতি – পল স্যামুয়েলসন
✬ ইউরো মুদ্রা – রবার্ট মেন্ডেল
✬ ব্যবস্থাপনা – পিটার ড্রকার
✬ আধুনিক ব্যবস্থাপনা – লিলিয়ান মোলার গিলবাথ
.
রাষ্ট্রবিজ্ঞান
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ রাষ্ট্রবিজ্ঞান – এরিস্টটল
✬ আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান – নিকোলো
ম্যাকেয়াভেলি
✬ গণতন্ত্র – এরিস্টটল
✬ আধুনিক গণতন্ত্র – জন লক
✬ আমলাতন্ত্র – মাক্স বেবার
✬ আধুনিক জার্মান – প্রিন্স অটভান বিসমার্ক
✬ বিশ্ব গ্রাম ধারণা – মার্শাল ম্যাকলুহান
✬ ব্যক্তি ধারনা- জন স্টুয়াট মিল
.
ধর্ম ও তত্ত্ব
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ মুসলিম জাতি – ইব্রাহীম (আঃ)
✬ ফিকাহ সাস্র – ইমাম আবু হানিফা
✬ বৌদ্ধ ধর্ম – গৌতম বুদ্ধ
✬ ইহুদি ধর্ম – মর্স
✬ ফ্যাসিজম – মুসলিনি
✬ কম্যুনিজম – কার্ল মার্ক্স
✬ অস্তিত্ববাদ – সরেন কিয়ারকগার্ড
✬ দ্বি–জাতি তত্ত্ব – মোহাম্মাদ আলী জিন্নাহ
.
জ্ঞানবিজ্ঞানের অন্যান্য শাখা
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ ক্রিকেট – ডব্লিও জি গ্রেস
✬ ফুটবল – এবনেজার মরলে
✬ বিজ্ঞান – থ্যালিস
✬ আধুনিক বিজ্ঞান – রজারবেকন
✬ মৃত্তিকা বিজ্ঞান – জ্যাসিলি ডকুচেব
✬ কৃষি বিজ্ঞান – জোন্সেটাল
✬ মৎস্য বিজ্ঞান – পেটার আর্টেডি
✬ সুপ্রজনন বিজ্ঞান – গ্রেগর মেনডেল
✬ গ্যাস বিজ্ঞান – সেসিবিয়াস
✬ আলোকচিত্র বিদ্যা – লুইস ডাগুইরে
✬ প্রত্নবিদ্যা – থমাস জেফারসন
✬ স্থাপত্য বিদ্যা – জন ভন নিউম্যান
✬ আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা – লর্ড মেকেলে
✬ সমাজ বিজ্ঞান – অগাস্ট ক্যোঁৎ
✬ সমাজ কর্ম – জন এডাম 

Thursday, May 14, 2020

বাংলা ব্যাকরণ

গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর (বাংলা ব্যাকরণ) :- 
১) ব্যাকরণের উচ্চতর পর্যায়ে আলোচিত হয় কোনটি? = অর্থ তত্ত্ব
২) নিচের কোনটি বাংলা ব্যাকরণের শাখা নয়? = ভূতত্ত্ব
৩) ব্যাকরণ" কোন ভাষার শব্দ? = সংস্কৃত
৪) ব্যাকরণের প্রধান কাজ হচ্ছে? = ভাষার বিশ্লেষণ
৫) সন্ধি, ব্যাকরণের কোন অংশের অালোচ্য বিষয়? = ধ্বনিত্ব
৬) ক্রিয়ামূল, ক্রিয়ারকাল ও পুরুষ ইত্যাদি ব্যাকরণের কোন অংশের আলোচ্য বিষয়? = রূপতত্ত্ব
৭) ব্যাকরণের কোন অংশে "কারক" সম্বন্ধে আলোচনা করা হয়? = রূপতত্ত্বে
৮) বচন" ব্যাকরণের কোন অংশের অালোচ্য বিষয়? = রূপতত্ত্বে
৯) গৌড়ীয় বাংলা ব্যাকরণ " রচনা করেছেন? = রাজা রামমোহন রায়,
১০) রাজা রামমোহন রায়, রচিত বাংলা ব্যাকরণ গ্রন্থটির নাম কি? = গৌড়ীয় ব্যাকরণ
১১) বাংলা ভাষায় প্রথম ব্যাকরণ রচনা করেন? = ম্যানুয়েল দ্য আসসুম্পসাও
১২) বাংলা ব্যাকরণ প্রথম রচনা করেন? = এন বি হ্যালহেড
১৩) কে সর্বপ্রথম বাংলা টাইপ সহযোগে বাংলা ব্যাকরণ মুদ্রণ করেন?= বঅসি হ্যালহেড
১৩) বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম ব্যাকরণ গ্রন্থের রচয়িতা? = রামমোহন রায় 
১৪) রাজা রামমোহন রচিত বাংলা ব্যাকরণ নাম কি? = গৌড়ীয় ব্যাকরণ
১৫) বাংলা ভাষার ব্যাকরণ কে লিখেন? = ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
১৬) "ভাষা প্রকাশ বাঙ্গালা ব্যাকরণ" কে রচনা করেন? = সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
১৭) পাণিনি কে ছিলেন? = বৈয়াকরণিক
১৮) বাংলা ভাষায় প্রথম ব্যাকরণ রচনা করেন কে?= রাজা রামমোহন
১৯) কোনটি ঠিক? = ব্যাকরণ ভাষার অনুগামী 
২০) ব্যাকরণ মঞ্জরী কার লেখা? = ড.মুহম্মদনএনামুল হক
২১) ব্যাকরণ শব্দের সঠিক অর্থ কোনটি? = বিশেষ ভাবে বিশ্লেষণ
২২) ব্যাকরণগত দিক থেকে কোন শব্তটা সঠিক? = সঞ্চিতা, সঞ্চয়িতা
২৩) ভাষা প্রকাশ বাংলা ব্যাকরণ " কে রচনা করেন?= সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
২৪) বাংলা ব্যাকরণ প্রথম রচনা করেন? = পর্তুগিজ ভাষায় প্রথম বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন "ম্যানুয়েল দ্য আসসুম্পসাঁও (১৭৪৩সালে)। বাংলা ব্যাকরণ দ্বিতীয় গ্রন্থ রচনা করেন ১৭৭৮ সালে এন বি হ্যালহেড (ইংরেজি ও বাংলা ভাষায়)  
২৫) ব্যাকরণের প্রধান কাজ হচ্ছে? = ভাষার বিশ্লেষণ।
২৬) যিনি ভালো ব্যাকরণ জানেন তিনি হলেন? = বৈয়াকরণ
২৭) ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান বাংলা ব্যাকরণের কোন অংশের আলোচ্য বিষয়? = ধ্বনিতত্ত্ব
২৮) ক্রিয়ামূল,  ক্রিয়ার কাল,  ও পুরুষ ইত্যাদি ব্যাকরণের কোন অংশের বিষয়? = রূপতত্ত্ব
২৯) গৌড়ীয় বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেছেন? = রামনারায়ণ তর্করত্ম
৩০) বাংলা ব্যাকরণের নিয়ম অনুসারে কোন পদ ছাড়া বাক্য গঠন করা যায় না? = ক্রিয়া পদ
৩১) ইংরেজি ব্যাকরণের  Adverb কে বাংলা ব্যাকরণে বলে? = ভাববিশেষণ 
৩২)পাণিনি কে ছিলেন? = বৈয়াকরণিক 
৩৩)ব্যাকরণ ভাষাকে নির্দেশ করে? = ব্যাকরণ ভাষাকে বর্ণনা করে
৩৪) ভাষার অভ্যন্তরীণ নিয়ম শৃঙ্খলার আবিষ্কারের নামই? = ব্যাকরণ
৩৫)ব্যাকরণ শব্দের ব্যুৎপত্তি কোনটি?= বি+আ+/কৃ+অন 
৩৬) বাংলা ভাষার প্রথম ব্যাকরণবিদ কে ছিলেন? = মনোএর ডি আস্সুম্পাসাঁও 
৩৭)ভাষা প্রকাশ বাঙ্গালা ব্যাকরণ কে রচনা করেন? = সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় 
৩৮)মুগ্ধবোধং ব্যাকরণম্" গ্রন্থটির রচয়িতা কে?= বোপদেব গোস্বামী 
৩৯)ব্যাকরণের কোন অংশে বর্ণমালার বিষয় আলোচিত হয়? = ধ্বনিতত্ত্বে
৪০) ব্যাকরণ শব্দটি হলো? = তৎসম 
৪১) ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর প্রণীত ব্যাকরণ গ্রন্থের নাম কি? = ব্যাকরণ কৌমুদী
৪২) অলি-গলি " শব্দটিকে ব্যাকরণের সংজ্ঞায় বলে হয়? = দ্বিরুক্ত অনুচর শব্দ
৪৩)ব্যাকরণ" শব্দের সঠিক অর্থ কোনটি? = বিশেষভাবে বিশ্লেষণ
৪৪) বাগধারা ব্যাকরণের কোন অংশে আলোচিত হয়? = বাক্যতত্ত্ব
৪৫) ব্যঞ্জনবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে কী বলে? = ফলা
৪৬) -কার' কিসের চিহ্ন? = স্বরধ্বনির সংক্ষিপ্ত
৪৭) শব্দ,  শব্দের গঠন, বচন, লিঙ্গ, কারক ইত্যাদি কোন তত্ত্বের আলোচ্য বিষয়? = রূপ তত্ত্ব
৪৮) সন্ধি ব্যাকরণের কোন অংশের আলোচ্য বিষয়? = ধ্বনিতত্ত্ব 
৪৯) বাংলা ব্যাকরণ প্রথম যে ভাষায় লেখা হয়?= পুর্তুগিজ 
৫০) নিচের কোনটি সাধুরীতির উদাহরণ? = তুলা, বন্য
৫১) ভাষার প্রধান উপাদন? = শব্দ
৫২) ভাষার মৌলিক উপাদান কোনটি? = ধ্বনি
৫৩) বর্ণ হল? = ধ্বনি নির্দেশক প্রতীক
৫৪) শব্দের ক্ষুদ্রতম অংশকে বলা হয়? = বর্ণ
৫৫) ভাষার মূল উপাদান হ'ল? = ধ্বনি, শব্দ বাক্য 
৫৬) রাজ রামমোহন রায় প্রাণীত ব্যাকরণের নাম কি? = গৌড়ীয় ব্যাকরণ
৫৭) বাক্যের মৌলিক উপাদান কোনটি? = শব্দ
৫৮) কে দার্শনিক - বিচারমূলক ব্যাকরণকে ব্যাকরণের একটি শ্রেণি বলে মনে করেন? = ড.মুহম্মদ এনামুল হক,  
৫৯) শব্দের অর্থযুক্ত ক্ষুদ্রাংশকে কী বলা হয়? = বর্ণ।
৬০) কোন শব্দটি ব্যাকরণের আলোচ্যসূচিতে পড়ে না?= মনস্তত্ত্ব
৬১) গুরুচণ্ডলী দোষদুষ্ট শব্দ কোনটি? = শবপোড়া
৬২) সন্ধি ব্যাকরণের কোন অংশের আলোচ্য বিষয়? = ধ্বনিতত্ত্ব 
৬৩) গৌড়ীয় ব্যাকরণ -কার লেখা? = রামমোহন রায়
৬৪) ভাষার মূল উপাদান কোনটি? = ধ্বনি
৬৫) ক্রিয়ার কাল,  ব্যাকরণের কোন অংশের আলোচ্য বিষয়? = রূপতত্ত্ব
৬৬) ব্যাকরণ শব্দের সঠিক অর্থ কোনটি? = বিশেষভাবে বিশ্লেষণ
৬৭) ব্যাকরণের কোন অংশে কারক ও সমাস আলোচিত হয়? = শব্দ তত্ত্বে
৬৮) অক্ষয় বা তার চিহ্নকে বলে? = বর্ণ
৬৯) সাধু ভাষ ও চলিত ভাষার প্রধান পার্থক্য? = ক্রিয়া পদের ও সর্বনামে
৭০)  শব্দের ক্ষুদ্রতম একক কোনটি? = ধ্বনি
৭১) কোনটি প্রাচীন বাংলা ব্যাকরণ? = গৌড়ীয় ব্যাকরণ
৭২) সারাংশ বা সারমর্ম সাধারণত কয়টি অনুচ্ছেদ লিখতে হয়? = একটি
৭৩) বাংলা ব্যাকরণ প্রথম কোন ভাষায় লেখা হয়? = পুর্তুগিজ
৭৪) ব্যাকরণের কাজ কি? = ভাষার অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা আবিষ্কার করা
৭৫) বাংলা ভাষার ব্যাকরণ প্রথম কে লেখেন? = উইলিয়াম কেরি
৭৬) রামমোহন রায় এর রচিত ব্যাকরণ গ্রন্থের নাম কি? = গৌড়ীয় ব্যাকরণ
৭৭) ব্যাকরণ শব্দের বুৎপত্তিগত অর্থ কী? = বিশ্লেষণ
৭৮) বাংলা বর্ণমালায় যৌগিক স্বরধ্বনি কয়টি? = ২ টি
৭৯) সন্ধি ব্যাকরণের কোন অংশে আলোচিত হয়?= ধ্বনিতত্ত্বে
৮০) নিচের কোনটি ব্যাকরণের পাণিনি ধারা? = শাকতায়নী
৮১) Vocabulary Em Idioma Bengalla E portuguez :Dividio Emduas parts বইটি মুদ্রিত হয় কোন হরফে? = রোমান
৮২) ড.মুহাম্মদ শহীদুলাহ কতসালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক হিসাবে নিযুক্ক হন? = ১৯২১ সালে। 
৮৩) ব্যাকরণ শব্দদের সঠিক অর্থ কোনটি? = বিশেষভাবে বিশ্লেষণ
৮৪) ব্যাকরণের কাজরকি? = ভাষার অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা আবিষ্কার করা
৮৫) ব্যাকরণের প্রধান কাজ হচ্ছে? = ভাষার বিশ্লেষণ
৮৬) বাংলা ভাষার ব্যাকরণ কে লিখেন? =  সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
৮৭) ব্যাকরণ -এর মূল ভিত্তি কি? = ভাষা
৮৯) উপমহাদেশের প্রথম ছাপাখানা কোন সালে স্থাপতি হয়েছিল? = ১৪৯৮ খিস্টাব্দে
৯০) কে সর্বপ্রথম বাংলা টাইপ সহযোগে বাংলা ব্যাকরণ মুদ্রণ করেন?= ব্রাসি হ্যালহেড
৯১) কোনটি প্রাচীন বাংলার ক্যাকরণ? = A Grammar of the Bengali Language
৯২) রাজা রামমোহন রায় রচিত ব্যাকরণের নাম কি? = গৌড়ীয় ব্যাকরণ
৯৩) বাংলা ব্যাকরণ প্রথম রচনা করেন?= এন বি হ্যালহেড
৯৪) বাংলা ভাষায় প্রথম ব্যাকরণ রচনা করেন কে?= মানুয়েল ডি আসসুম্পসাম 
৯৫) বাংলা ভাষায় প্রথম ব্যাকরণ কে রচনা করেন? = মানুয়েল ডি আসসুম্পসাম 
৯৬) ভাষা প্রকাশ বাঙ্গলা ব্যাকরণ কে রচনা করেছেন? =সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
৯৭) ব্যাকরণ কোন ভাষার শব্দ? = সংস্কৃত
৯৮) বাংলা ব্যাকরণের বয়স কত? = ২৫০ বছর
৯৯) ড.মুহাম্মাদ এনামুল হক রচিত ব্যাকরণ নাম? = ব্যাকরণ মঞ্জুরী
১০০) কোন প্রখ্যাত ইংরেজ পন্ডিত ইংরেজিতে বাংলা ভাষার ব্যাকরণ রচনা করেন? = ব্রাসি হ্যালহেড
১০১) কোন বাঙালি বাংলা ব্যাকরণ ইংরেজিতে রচনা করেন? = রাজা রামমোহন রায়
১০২) রাজা রামমোহন রায় রচিত "গৌড়ীয় ব্যাকরণ কত সালে বাংলায় অনূদিত হয়? = ১৮৩৩ সালে।
১০৩) উইলিয়াম কেরি রচিত A Grammar of the Bengali Language গ্রন্থটি কত সালে প্রকাশিত হয়? = ১৮০১ সালে।
১০৪) পর্তুগীজ ভাষায় রচিত প্রথম বাংলা ব্যাকরণ Vocabulario em Idioma Bengalla,e portuguez Dividio embduas partes" কে রচনা করেন? = মনোএল দ্য আস্সুস্পসাঁও 
১০৫) মানুয়েল ডি আসসুম্পসাম ঢাকার ভাওয়ালে থাকাকালীন প্রথম বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন কবে? = ১৭৩৪ সালে ।

ব্যাকরণ

ব্যাকরণ কাকে বলে

"ব্যাকরণ" একটি সংস্কৃত শব্দ যার ব্যুৎপত্তিগত অর্থ হলো বিশেষভাবে বিশ্লেষণ করা। কোন ভাষাকে বিশ্লেষণ করলে সেই ভাষার উপকরণ এবং উপাদানগুলোকে পৃথকভাবে চিহ্নিত করে ভাষার অভ্যন্তরীন শৃঙ্খলা সম্পর্কে জানা যায়। ব্যাকরণ ভাষার শৃঙ্খলা রক্ষা করে নিয়ম-কানুন প্রণয়ন করে এবং তা প্রয়োগের রীতি সুত্রবদ্ধ করে। সুতরাং, ব্যাকরণকে ভাষার আইন বলা যায়।

যে শাস্ত্রের সাহায্যে ভাষার স্বরূপ ও গঠণপ্রকৃতি নির্ণয় করে সুবিন্যস্ত করা যায় এবং ভাষা শুদ্ধরূপে বলতে, পড়তে এবং লিখতে পারা যায়, তাকে ব্যাকরণ বলে।


সব ভাষার ব্যাকরণের মতো বাংলা ব্যাকরণেও চারটি আলোচ্য বিষয় আছে। যেমন: ধ্বনিতত্ত্ব (Phonology), শব্দতত্ত্ব বা রূপতত্ত্ব (Morphology), বাক্যতত্ত্ব (Syntex) এবং অর্থতত্ত্ব (Semantics)

এখানে বাংলা ব্যাকরণের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো:

সমার্থক শব্দ বা প্রতিশব্দ

সমার্থক বলতে সমান অর্থকে বুঝায়। অর্থাৎ সমার্থক শব্দ বা প্রতিশব্দ হলো অনুরূপ বা সম অর্থবোধক শব্দ। যে শব্দ অন্য কোন শব্দের একই অর্থ কিংবা প্রায় সমান অর্থ প্রকাশ করে, তাকে সমার্থক শব্দ বলা হয়। সমার্থক শব্দের একটিকে অন্যটির প্রতিশব্দ বলা হয়।

একই শব্দের বিভিন্নার্থে প্রয়োগ

শব্দই ভাষার সম্পদ। বাংলা ভাষার শব্দ ভান্ডারে অসংখ্য শব্দ রয়েছে। এক একটি শব্দের এক একটি বিশেষ অর্থ আছে। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় যে কোন একটি শব্দ শুধুমাত্র একটি বিশেষ অর্থে ব্যবহৃত না হয়ে ভিন্ন ভিন্ন বিশেষ বিশেষ অর্থে ব্যবহৃত হয়। শব্দের এরূপ ব্যবহারকে ভিন্নার্থে প্রয়োগ বলা হয়। 

বিকল্প শব্দ

কোন শব্দের সমজাতীয় অর্থ কিংবা ইতিবাচক অর্থ প্রকাশের জন্যে যে শব্দ ব্যবহৃত হয়, তাকে বিকল্প শব্দ বলে। বাংলা ভাষাসহ পৃথিবীর অধিকাংশ ভাষায় এ ধরনের শব্দ আছে। যেমন: কপাল – ভাগ্য, ললাট, নিয়তি।

 

বাংলা ভাষার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস 

ভাষার অগ্রগতি ঘটে বিবর্তন, রূপান্তর এবং ক্রমবিকাশের মধ্যে দিয়ে। এক্ষেত্রে ব্যাকরণের ভূমিকা হলো ভাষাকে নিয়মের শৃঙ্খলে বেঁধে না রেখে পরিবর্তনের ধারায় ভাষাকে সুশৃঙ্খল, গতিশীল ও জীবন্ত করে রাখা। অর্থাৎ ব্যাকরণ ভাষাকে নির্দেশ দেয় না, ভাষার বিষয়কে বর্ণনা করে মাত্র।

বাংলা ভাষায় ব্যাকরণের চর্চা খুব বেশি পুরনো নয়। খ্রিস্টান ধর্ম প্রচার ও ব্যবসায় প্রতিষ্ঠা লাভের জন্য ইউরোপীয় বণিক গোষ্ঠী ও মিশনারিরা বাংলা ভাষা শেখার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। এই বিদেশিরাই প্রথম বাংলা ভাষার লিখিত ব্যাকরণের সৃষ্টি করে। অষ্টাদশ শতাব্দীর চল্লিশের দশকে মানোএল দা আস্সুম্পসাঁও রচিত ‘ভোকাবুলারিও এম ইদিওমা বেনগল্লা, ই পর্তুগিজ: দিভিদিদো এম দুয়াস পার্তেস’ প্রথম বাংলা ব্যাকরণ। ১৭৪৩ খ্রিস্টাব্দে পর্তুগালের রাজধানী লিসবন থেকে এটি রোমান হরফে মুদ্রিত হয়।

এরপর হুগলি থেকে ১৭৭৮ সালে ন্যাথেনিয়েল ব্রাসি হ্যালহেডের ‘এ গ্রামার অফ দি বেঙ্গল ল্যাঙ্গুয়েজ’ প্রকাশিত হয়। এটি ছিলো সম্পূর্ণ ইংরেজী ভাষায় রচিত, তবে এতে চার্লস উইলকিনসন এবং পঞ্চানন কর্মকারের যৌথ প্রচেষ্টায় ছাপাখানার জন্য প্রবর্তিত বাংলা হরফের সাহয্যে উদাহরণগুলো মুদ্রিত হয়। পরবর্তীতে উনিশ শতকে ইংরেজীতে এবং বাংলায় অনেক বাংলা ব্যাকরণ রচিত হয়। বিশ শতকের শুরুতে বাংলা ভাষা ও ব্যাকরণ চর্চার ব্যাপক প্রসার ঘটে।

এরপর ১৮০১ সালে উইলিয়াম কেরি-র ব্যাকরণ এবং ১৮১৬ সালে গঙ্গা কিশোর ভট্টাচার্যের ব্যাকরণ রচিত হয়। ১৮৩৩ সালে কলকাতার স্কুল বুক সোসাইটি ‘গৌড়ীয় ব্যাকরণ’ শীর্ষক রাজা রামমোহনের লেখা ব্যাকরণ প্রকাশ করে। 

ব্যাকরণ পাঠের প্রয়োজনীয়তা

ভাষাকে শুদ্ধরূপে জানা ও ব্যবহার করার জন্য বাংলা ব্যাকরণ পাঠের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। কারণ ব্যাকরণের কাজই হলো ভাষার চলার পথ সুনির্দিষ্ট করে দেয়া। বাংলা ব্যাকরণ পাঠের প্রয়োজনীয়তার মধ্যে নিচের কারণগুলো উল্লেখযোগ্য:

ভাষার প্রকৃতি ও স্বরূপ জানার জন্য: মনের ভাব অনেকভাবে প্রকাশ করা যেতে পারে, যেমন: ইশারা, ইঙ্গিতে, কথা বা ছবির মাধ্যমে। তবে ভাষার মাধ্যমে মনের ভাব সঠিকভাবে প্রকাশ করতে ব্যাকরণ পাঠের প্রয়োজন আছে। কেননা ব্যাকরণ ভাষার প্রকৃতি বা স্বরূপ বিশ্লেষণের মাধ্যমে ভূলত্রুটি নির্ণয় করে শুদ্ধতার নিশ্চয়তা দেয়।

শুদ্ধ উচ্চারণ ও বানান শেখার জন্য: ভাষা লিখতে প্রয়োজন বর্ণের এবং উচ্চারণের জন্য প্রয়োজন ধ্বনির। আর এই বর্ণ এবং ধ্বনিগুলোর শুদ্ধ উচ্চারণ ও বানান ধ্বনিতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়। বাংলা ভাষায় উ, ঊ এবং যুক্ত বর্ণের প্রচলন আছে। এছাড়াও আছে ণ,ন,শ,ষ,স এর ব্যবহার। ব্যাকরণ পাঠের মাধ্যমে এগুলোর উচ্চারণ পার্থক্য, বানান বিধি জানা যায়।

শব্দের অর্থ, গঠণ ও ব্যবহার জানার জন্য: শব্দ ব্যবহারের ক্ষেত্রে শব্দের সঠিক অর্থ নির্ণয়ের জন্য এবং নতুন শব্দ গঠণের জন্য রূপতত্ত্ব সম্বন্ধে জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। শব্দ গঠণ এবং সংক্ষিপ্ত করার উপায় হচ্ছে সন্ধি, সমাস, প্রত্যয়, উপসর্গ প্রভৃতি। যেমন: তিন ফলের সমাহার না বলে আমরা বলি ‘ত্রিফলা ‘। ব্যাকরণ না জানলে এসব শব্দের ব্যবহার অসম্ভব।

বাক্য তৈরী ও তার অর্থ প্রকাশের জন্য: বাক্য গঠণ এবং এর সঠিক অর্থ প্রকাশের জন্য এর সাধারণ অর্থ, ভাবার্থ ও ব্যঞ্জনাময় অর্থ জানতে হবে। এছাড়া সরল বাক্য ও জটিল বাক্য গঠণ প্রক্রিয়া জানতে হবে যা বাক্যতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়। আবার একই শব্দ বাক্য গঠণের ভিন্নতার কারণে কখনও বিশেষ্য, কখনও বিশেষণ হয়। বাগধারার ব্যবহার, উক্তির পরিবর্তন প্রভৃতিতেও বাক্যতত্ত্ব সাহায্য করে।

কবিতা ও গানের ছন্দ এবং অলঙ্করণের জন্য: ছন্দের শুদ্ধতা, ত্রুটি-বিচ্যুতি ব্যাকরণের আলোচ্য বিষয়। তাছাড়া ভাষার অলঙ্কার প্রয়োগ এবং এর পদ্ধতিও ব্যাকরণ নির্ণয় করে।

সাহিত্যের গুণ বিবেচনার জন্য: সাহিত্যের গুণ, রীতি, দোষ, অলঙ্কার প্রভৃতি সম্পর্কে জ্ঞানার্জন করতে হলে ব্যাকরণ পাঠের বিকল্প নেই।

k c nag miscellaneous question

https://youtu.be/ji1CYuEeKSA