Showing posts with label সাধারণ জ্ঞান in bengali. Show all posts
Showing posts with label সাধারণ জ্ঞান in bengali. Show all posts

Friday, May 15, 2020

বাংলা সাহিত্য

বাংলা সাহিত্য
১। পুতুল নাচের ইতিকথা- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
২। জোছনা ও জননীর গল্প- হুমায়ুন আহমেদ
৩। পথের পাঁচালি- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
৪। লোটা কম্বল- সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
৫। পদ্মা নদীর মাঝি- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
৬। একাত্তরের দিনগুলি- জাহানারা ইমাম
৭। দিবারাত্রির কাব্য- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
৮। কবি- তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়।
৯। আরন্যক- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
১০। চরিত্রহীন - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১১। লালশালু- সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
১২। অপরাজিত - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
১৩। শ্রীকান্ত -শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৪। চোখের বালি- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৫। গণদেবতা - তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
১৬। আলালের ঘরের দুলাল- প্যারিচাঁদ মিত্র
১৭। হুতোম পেঁচার নকশা- কালী প্রসন্ন সিংহ
১৮। দৃষ্টিপ্রদীপ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
১৯। সূর্যদীঘল বাড়ি- আবু ইসহাক
২০। নিষিদ্ধ লোবান- সৈয়দ শামসুল হক
২১। জননী- শওকত ওসমান, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় 
২২। খোয়াবনামা - আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
২৩। হাজার বছর ধরে- জহির রায়হান
২৪। তেইশ নম্বর তৈলচিত্র - আলাউদ্দিন আল আজাদ
২৫। চিলেকোঠার সেপাই- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
২৬। সারেং বউ- শহীদুল্লাহ কায়সার
২৭। আরোগ্য নিকেতন- তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
২৮। প্রদোষে প্রাকৃতজন - শওকত আলী
২৯। খেলেরাম খেলে যা- সৈয়দ শামসুল হক
৩০। রাইফেল রোটি আওরাত- আনোয়ার পাশা
৩১। গঙ্গা- সমরেশ বসু
৩২। শঙ্খনীল কারাগার- হুমায়ুন আহমেদ
৩৩। নন্দিত নরকে- হুমায়ুন আহমেদ
৩৪। দীপু নাম্বার টু- মুহম্মদ জাফর ইকবাল
৩৫। মা- আনিসুল হক
৩৬। আট কুঠরি নয় দরজা- সমরেশ মজুমদার
৩৭। কড়ি দিয়ে কিনলাম- বিমল মিত্র
৩৮। মধ্যাহ্ন- হুমায়ূন আহমেদ।
৩৯। উত্তরাধিকার- সমরেশ মজুমদার
৪০। কালবেলা- সমরেশ মজুমদার
৪১। কৃষ্ণকান্তের উইল- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৪২। সাতকাহন- সমরেশ মজুমদার
৪৩। গর্ভধারিণী - সমরেশ মজুমদার
৪৪। পূর্ব-পশ্চিম- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
৪৫। প্রথম আলো- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
৪৬। চৌরঙ্গী - শঙ্কর
৪৭। নিবেদিতা রিসার্চ ল্যাবরেটরি - শঙ্কর
৪৮। দূরবীন - শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
৪৯। শুন বরনারী- সুবোধ ঘোষ।
৫০। পার্থিব- শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

Interesting fcat

সাধারন বিজ্ঞান :

🔘চাঁদে কোন বিস্ফোরণ ঘটলে শব্দ শোনা যাবেনা- কারণ চাঁদে কোন বায়ুমন্ডল নেই

🔘যে রং দূর থেকে বেশী দেখা যায়- লাল রং

🔘রঙ্গিন টেলিভিশন মৌলিক রং- ৩টি। যথা: ক.লাল খ.সবুজ গ.আসমানী

🔘যে জায়গায় বস্তুুর ওজন বেশী- মেরু অঞ্চলে

🔘যে কাপে চা সবসময় গরম থাকে- সাদা কাপে

🔘যে কাপে চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয়- কালো কাপে

🔘রঙ্গিন টেলিভিশন থেকে যে রশ্মি বের হয় তা ক্ষতিকারক- গামা রশ্মি

🔘যে পানিতে সবচেয়ে সাঁতার কাটা সহজ- সমুদ্রের পানিতে

🔘অন্ধকারে বাদুঁর চলাফেরা করে- সৃষ্ট শব্দের প্রতিধ্বনি শুনে

🔘বাতাসে শব্দের গতি প্রায়- ৭৫৭ মাইল

🔘উঁচু পাহাড়ের চূড়ায় উঠলে নাক দিয়ে রক্ত গরার সম্ভাবনা থাকে- কারণ বায়ুর চাপ কম থাকা

🔘উঁচু পাহাড়ে রান্নাবান্না  করতে বেশী সময় লাগে তাঁর কারণ- বায়ুর চাপ কম থাকা।

🔘ঘার্মাক্ত শরীর থাকার অবস্থায় বৈদ্যুতিক পাখা ছাড়লে আমরা ঠান্ডা অনুভব করি কারণ- শরীর থেকে বাষ্পীভবনের হার বাড়িয়ে দেয়

🔘বৈদ্যুতিক বাল্ব এর ভিতরে সাধারণত যে গ্যাস বেশী থাকে- নাইট্রোজেন গ্যাস

🔘যে মাধ্যমে বায়ুর গতি সবচেয়ে বেশী- কঠিন মাধ্যমে

🔘একটি পদার্থ সাধারণত তিন অবস্থায় থাকতে পারে। যথা:-১.কঠিন ২.তরল ৩.বায়বীয়।

🔘বৈদ্যুতিক ইস্ত্রি ও হিটারের ক্ষেত্রে যে তাঁর ব্যবহৃত হয়- নাইক্রোম তাঁর

🔘একখন্ড বরফকে পানিতে পরিণত করলে এর আয়তন - বাড়ে

🔘কোন বস্তুুর কাজ করার সার্থ্যকে বলা হয়- শক্তি

🔘কাজের একক- জুল

🔘ক্ষমতার একক- ওয়াট

🔘বলের একক- নিউটন

🔘ওজনের একক- কিলোগ্রাম

🔘তাপমাত্রা পরিমাপের একক- কেলভিন

🔘তড়িৎ প্রবাহের একক- আম্পিয়ার

🔘প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান- মিথেন

🔘টুথপেস্টের প্রধান উপাদান- সাবান ও পাউডার

🔘বৈদ্যুতিক পাখা ধীরে ধীরে ঘুরলে বিদ্যুৎ খরচ - একই হয়

🔘আকশে রংধনুর সৃষ্টির কারণ- বৃষ্টির কণা

🔘আকাশে রংধনুর ৭টি রং।যথা:-১.বেগুনী ২.নীল ৩.আসমানী ৪.সবুজ ৫.হলুদ ৬.কমলা ৭.লাল প্রভৃতি। সংক্ষেপে বলা হয় বেনীআসহকলা

🔘গাড়ি থেকে যে কালো ধোঁয়া নির্গত হয় সেটি হল- কার্বণ মনোঅক্সাইড

🔘রাতের বেলায় কুকুর ও বিড়ালের চোখ জলজল করার কারণ - তাদের চোখে টেপেটাম নামক এক ধরণের রঞ্জক পদার্থ থাকে।

🔘একটি নীল বস্তুকে লাল জিনিসের মধ্যে রাথলে সেই বস্তুুকে - কালো দেখায়

🔘প্রাকৃতিক উৎস হতে সবচেয়ে মৃদু ও বিশুদ্ধ পানি পাওয়া যায় -বৃষ্টির পানি

🔘আকাশ নীল দেখায় তার কারণ হচ্ছে- নীল আলোর বিক্ষেপণ বেশী প্রতিফলিত হয়

🔘লোহায় মরিচা ধরা- রাসায়নিক পরিবর্তন

🔘রোধের একক -ওহম

🔘নিউটনের গতির তৃতীয় সূত্র- প্রত্যেক ক্রিয়ারই সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে

🔘পৃথিবী ঘূর্ণায়নের ফলে আমরা চারিদিকে ছিটকে পড়িনা তার কারণ- মধ্যা্কর্ষণ বলের জন্য কিংবা মধ্যাকর্ষণ বলেল প্রভাবে

🔘সূর্যের মধ্যে যে গ্যাস বেশী থাকে- হাইড্রোজেন গ্যস

🔘শিমের বিচি যে জাতীয় খাদ্য- আমিষ

🔘সংকর ধাতুর প্রধান উপাদান - তামা ও দস্তা

🔘রাডারের ক্ষেত্রে যে ধরণের তরঙ্গ ব্যবহৃত হয় - মাইক্রোওয়েভ তরঙ্গ

🔘ডায়াবেটিস রোগের ক্ষেত্রে যে কথাটি সত্য নয়- চিনি জাতীয় খাবার খেলে এই রোগ হয়

🔘যে খাদ্যে সবচেয়ে বেশী প্রোটিন থাকে- মসুর ডালে

🔘শব্দের তরঙ্গ দৈর্ঘ্যকে যেটি দ্বারা প্রকাশ করা হয়- ল্যামডা

🔘বহুমুত্র রোগের জন্য যে জিনিস দরকার- ইনসুলিন

🔘মানুষের দেহে যে রক্তকণিকা থাকে তা তিন প্রকার। যথা:-১.লোহিত রক্তকণিকা ২.শ্বেত রক্তকণিকা ও ৩.অনুচক্রিকা ।

🔘হাঁড় ও দাতঁকে মজবুত রাখে- ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস

🔘লোহিত কণিকার গড় আয়ু মাত্র -১২০ দিন

🔘মানবদেহে রক্ত জমাট বাধঁতে সাহায্য করে- অনুচক্রিকা

🔘শব্দের তীব্রতা পরিমাপের একক- ডেসিবেল

🔘বায়ুর চাপ মাপার পরিমাপক- ব্যারোমিটার

🔘বৃষ্টি পরিমাপক যন্ত্রের নাম- রেইনগেজ

🔘গ্যাসের চাপ নির্ণায়ক যন্ত্রের নাম- ম্যানোমিটার

🔘বায়ুর আদ্রতা পরিমাপক যন্ত্রের নাম - হাইগ্রোমিটার

🔘উদ্ভিদবৃদ্ধি নির্ণায়ক যন্ত্রের নাম -ক্রেসফোগ্রাফ

🔘দুধের বিশুদ্ধতা নির্ণায়ক যন্ত্রের নাম- ল্যাক্টোমিটার

🔘এপিকালচার- মৌমাছি পালন বিদ্যা

🔘এন্টিমোলজী- কীটপতঙ্গ সম্পর্কিত বিদ্যা

🔘সেরিকালচার- রেশম চাষ বিদ্যা

🔘পিসিকালচার- মৎস্য  চাষ বিদ্যা

🔘এভিকালচার- পাখিপালন বিদ্যা


ব্যাকরণ সংখ্যাতত্ত্ব


 -

√ স্বরবর্ণ - 11টি
√ ব্যঞ্জনবর্ণ - 39 টি
√ মৌলিক স্বরধ্বনি - 7 টি
√ যৌগিক স্বরধ্বনি -২টি
যৌগিক স্বর জ্ঞাপক বর্ণ >> ২৫টি।
√ হ্রসস্বর স্বরধ্বনি - 4 টি
√ দীর্ঘস্বর স্বরধ্বনি - 7 টি
√ মাত্রাহীন - 10 টি
√ অর্ধমাত্রা - 8 টি
√ পূর্ণমাত্রা - 32 টি
√ কার - 10 টি
√ স্পর্শবর্ণ - 25 টি

#এক_নজরে_বাংলা_বর্ণমালাঃ

# বাংলা বর্ণমালায় মোট বর্ণ আছে ৫০টি।(স্বরবর্ণ ১১টি + ব্যঞ্জণবর্ণ ৩৯টি)
# বাংলা বর্ণমালায় মোট স্বরবর্ণ ১১টি(হ্রস্ব স্বর ৪টি + দীর্ঘ স্বর ৭টি)
# বাংলা বর্ণমালায় মোট ব্যঞ্জণবর্ণ ৩৯টি(প্রকৃত ৩৫টি + অপ্রকৃত ৪ টি)
# বাংলা বর্ণমালায় পূর্ণমাত্রাযুক্তবর্ণ আছে ৩২টি (স্বরবর্ণ ৬টি + ব্যঞ্জণবর্ণ ২৬টি)
# বাংলা বর্ণমালায় অর্ধমাত্রাযুক্তবর্ণ আছে ৮টি (স্বরবর্ণ ১টি + ব্যঞ্জণবর্ণ ৭টি)
# বাংলা বর্ণমালায় মাত্রাহীন বর্ণ আছে ১০টি ( ব্যঞ্জণবর্ণ ৬টি + স্বরবর্ণ৪টি)
# বাংলা বর্ণমালায় কার আছে এমন স্বরবর্ণ ১০টি (“অ” ছাড়া)
# বাংলা বর্ণমালায় ফলা আছে এমন ব্যঞ্জণবর্ণ ৫টি (ম, ন, ব,য, র) { সৌমিত্র শেখরের বই যে ৬টি । যেমন: ন, ম, য, র ল, ব
# বাংলা বর্ণমালায় স্পর্শধ্বনি/বর্গীয় ধ্বনি আছে ২৫টি (ক থেকে ম পর্যন্ত)
# বাংলা বর্ণমালায় কন্ঠ/জিহবামূলীয়ধ্বনি আছে ৫টি (“ক” বর্গীয়ধ্বনি)
# বাংলা বর্ণমালায় তালব্য ধ্বনি আছে ৮টি (“চ” বর্গীয় ধ্বনি + শ,য, য়)
# বাংলা বর্ণমালায় মূর্ধন্য/পশ্চা ৎদন্তমূলীয় ধ্বনি আছে ৯টি (“ট” বর্গীয়ধ্বনি + ষ, র, ড়, ঢ়)
# বাংলা বর্ণমালায় দন্ত্য ধ্বনি আছে৭টি (“ত” বর্গীয় ধ্বনি + স,ল)
# বাংলা বর্ণমালায় ওষ্ঠ্য ধ্বনি আছে৫টি (“প” বর্গীয় ধ্বনি)
# বাংলা বর্ণমালায় অঘোষ ধ্বনি আছে১৪টি (প্রতি বর্গের ১ম ও ২য় ধ্বনি + ঃ, শ, ষ, স)
# বাংলা বর্ণমালায় ঘোষ ধ্বনি আছে১১টি (প্রতি বর্গের ৩য় ও ৪র্থ ধ্বনি + হ)
# বাংলা বর্ণমালায় অল্পপ্রাণ ধ্বনিআছে ১৩টি (প্রতি বর্গের ১ম ও ৩য় ধ্বনি + শ, ষ, স)
# বাংলা বর্ণমালায় মহাপ্রাণ ধ্বনিআছে ১১টি (প্রতি বর্গের ২য় ও ৪র্থ ধ্বনি + হ)
# বাংলা বর্ণমালায় নাসিক্য/অনুনাসিকধ্বনি আছে ৮টি (প্রতি বর্গের ৫ম ধ্বনি + ং, ৺, ও)
# বাংলা বর্ণমালায় উষ্ম/শিষ ধ্বনি৪টি (শ, ষ, স, হ)
# বাংলা বর্ণমালায় অন্তঃস্থ ধ্বনি৪টি (ব, য, র, ল)
# বাংলা বর্ণমালায় পার্শ্বিক ধ্বনি১টি (ল)
# বাংলা বর্ণমালায় কম্পনজাত ধ্বনি১টি (র)
# বাংলা বর্ণমালায় তাড়নজাত ধ্বনি১টি (ড়, ঢ়)
# বাংলা বর্ণমালায় পরাশ্রয়ী ধ্বনি৩টি (ং, ঃ, ৺)
# বাংলা বর্ণমালায় অযোগবাহ ধ্বনি২টি (ং, ঃ)
# বাংলা বর্ণমালায় যৌগিক স্বরধ্বনি ২টি (ঐ, ঔ)
# বাংলা বর্ণমালায় খন্ড ব্যঞ্জণ ধ্বনি ১টি (ৎ)
# বাংলা বর্ণমালায় নিলীন ধ্বনি ১টি(অ)
# বাংলা বর্ণমালায় হসন্ত/হলন্ত বর্ণবলা হয় ক্, খ্, গ্ এধরণের বর্ণকে
# বাংলা বর্ণমালায় অর্ধস্বর ২টি (য,ব)

১.দেশী শব্দ
-- কুলা, গঞ্জ, চোঙ্গা, টোপর, ডাব, ডাগর, ডিঙ্গা, ঢেঁকি।

মিশ্র শব্দ
মনে রাখার উপায় /টেকনিক >>> রাজা বাদশা হেড মৌলবীকে সংগে নিয়ে ডাক্তার খানার চৌহদ্দি ঘূরে এসে হেড পন্ডিত কে ডেকে বল্লেন, আগামী হাটবাজারে যেন পকেট মার না হয়।
শব্দগুলো: 
১. রাজা-বাদশা>তত্সম+ফারসি
২.হেড-মৌলবী>ইংরেজি+ফারসি
৩.ডাক্তার -খানা>ইংরেজি+ফারসি
৪.চৌ-হদ্দি>ফারসি+ আরবি
৫.হেড-পন্ডিত> ইংরেজি+তত্সম
৬. হাট-বাজার>বাংলা +ফারসি
৭.পকেট-মার> ইংরেজি+ বাংলা

১.মৌলিক শব্দ:

টেকনিক >>>লাল গোলাপের নাকে তিন হাত কলম.
মিলিয়ে নিন:  লাল,গোলাপ,নাক তিন,হাত,কলম.

২.সাধিত শব্দ:
টেকনিক >>>দয়ালু জমিদার পানসা হাতে ফুলেল লাগাল.
মিলিয়ে নিন: দয়ালু জমিদার,পানসা ফুলেল

৩.যৌগিক শব্দ:
টেকনিক >>>নায়ক গায়ক ও চিকামারা নয়ন এবং সুন্দরী মিতালি ও দৌহিত্র বাবুয়ানা দেখিয়ে কর্তব্যে অবহেলা করে শয়ন করল এবং পরে বাদরামীর মধুর জলে গমন করল.

মিলিয়ে নিন>গায়ক,নায়ক,চিকামারা,নয়ন মিতালি,দৌহিত্র,বাবুয়ানা
কর্তব্য,শয়ন,বাদরামী, মধুর

৪.রূঢ়ি শব্দ:
টেকনিক >>>তেলেভাজা স্বন্দেশ খেয়ে এক প্রবীণ গভেষনা করে পান্জাবী পরে হস্তীর পিঠে চরে বাঁশি বাজায়. হরিণের মাংস দিয়ে মন্ডূপ তৈরি
করায় লাবণ্যের শশুর ও ঝি কূশল বিনিময় করল আমিও করি...!!!

মিলিয়ে নিন:>>তেলেভাজা,স্বন্দেশ,প্রবীণ,গবেষনা,হস্তি বাঁশি,হরিণ,মন্ডুপ,লাবণ্য,শশুর,ঝি কূশল,করী

৫.যৌগরূঢ় শব্দ:
টেকনিক >>> রাজপূত পঙ্কজ মহাযাত্রা করে জলদির কাছে গেলেন.এরপর
পীতাম্বর তরঙ্গম ও আদিত্যকে বলদ বলে জলদে পাঠালেন।

মিলিয়ে নিন:>রাজপূত,পঙ্কজ,মহাযাত্রা,জলদি পীতাম্বর,তরঙ্গম,আদিত্য,বলদ এবং জলদ...!

৬.তদ্ভব শব্দ:
টেকনিক >>>আখি আজ করছে কাজ, মৌ পড়েছে বিয়ের সাজ,
বৌমা এনেছে ভাত মাছ.মাথায় হাত কানে দাত চাঁদ সই করা তদ্ভবের কাজ.

মিলিয়ে নিন:>মাথা,হাত,আখি,দাত,ভাত চাঁদ,মাছ,কান

7.তৎসম শব্দ:

টেকনিক >>> হস্তে যদি থাকে শক্তি চন্দ্র সূর্য্য করবে ভক্তি,ভবনের পত্র ধর্ম লাভ ক্ষতি মনূষ্য পর্বতের কর্ম.

মিলিয়ে নিন: হস্ত,চন্দ্র,সূর্য্য,ভবন,পত্র,লাভ,ক্ষতি মনূষ্য,পর্বত.

8. অর্ধতৎসম শব্দ:

টেকনিক >>>গিন্নি মাগি জৈস্না কুৎসীত গতরে বোস্টমের বাড়িতে
নেমন্তন্ন খেত গেল,কেস্ট ও পুরুত খিদে পেয়ে শুধু আদা খায়.

মিলিয়ে নিন: গিন্নি,মাগি,জৈস্না,কুৎসীত,গতর,নেমন্তন্ন,কেস্ট,পুরুত,আদা...!!!



টেকনিকে পর্তুগিজ শব্দঃ

চোর গীর্জার গুদামে ঢুকে পাদ্রিকে বেঁধে রেখে চবি দিয়ে আলমারি খুলে
আনারস আলপিন পাউরুটি বালতি সব নিয়ে গেল।

টেকনিকে ফরাসি শব্দঃ
কাকু রেডি (কার্তুজ, কুপন, ডিপো রেস্তারা)

টেকনিকে গুজরাটি শব্দঃ
গুজরাটি হখ (হরতাল, খদ্দর) সাহেব।

টেকনিকে পাঞ্জাবি শব্দঃ
পাঞ্জাবি চাশি (চাহিদা, শিখ)

টেকনিকে তুৃর্কি শব্দঃ
দারোগা, চাচা (চাকর, চাকু) তোপ, দাগে।

টেকনিকে তুৃর্কি শব্দঃ
দারোগা, চাচা (চাকর, চাকু) তোপ, দাগে।

‪#‎কতগুলো‬‬ শব্দ কেবল পুরুষ বোঝায়--
→ কবিরাজ, ঢাকী, কৃতদার, অকৃতদার, রাষ্ট্রপতি।

#কতগুলো শব্দ পুরুষ ও স্ত্রী দু-ই বোঝায়--
→ গুরু, শিশু, সন্তান, জন, শিক্ষিত, পাখি।

‪#‎নারীকে‬‬ সম্বোধনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে--
→ শ্রদ্ধাস্পদাসু

‪#‎লিঙ্গান্তর‬‬ হয় না এমন শব্দ --
→ কবিরাজ, কেরানী ,রাষ্ট্রপতি, ডাক্তার ।

#কতগুলো নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ ---
→ শাঁকচুন্নী, সধবা, সতীন, সপত্নী, বিধবা, সধবা, ডাইনি, কুলটা এয়ো, দাই।

o ‘বাবুর্চি’ কোন ভাষার শব্দ? তুর্কি

o ‘ম্যালেরিয়া’ কোন ভাষার শব্দ? ইতালি

o ‘মর্সিয়া’ শব্দের উৎপত্তি কোন ভাষা থেকে? আরবি

o ‘কাঁচি’ শব্দটি কোন ভাষা হতে এসেছে? তুর্কি

o ‘কুঁড়ি’ শব্দটির ব্যুৎপত্তি শব্দ কোনটি? কোরক

o ‘শাক সবজি’ শব্দটি নিচের কোন দুইয়ের মিলন? তৎসম + ফারসি

o ‘কুলি’ শব্দটি কোন ভাষা থেকে আগত? তুর্কি

o ‘সাবান’ ও ‘আনারস’ শব্দ দুটি কোন ভাষা হতে এসেছে? পর্তুগিজ

o ‘হরতন’ কোন ভাষার শব্দ? ওলন্দাজ

o ‘‘হরতাল’’ কোন ভাষা থেকে এসেছে? গুজরাটি

o ‘হাঙ্গামা’ কোন ভাষার শব্দ? ফারসি

o ‘হাটবাজার’ কোন কোন ভাষার শব্দ নিয়ে গঠিত?বাংলা ও ফারসি

o ‘চকলেট’ কোন দেশের ভাষার শব্দ? মেক্সিকো

o ‘চকমক’ শব্দটি কোন ভাষা থেকে বাংলা ভাষায় এসেছে? তুর্কি

o ‘চানাচুর’ কোন ভাষার শব্দ? হিন্দি

o ‘জান্নাত ও বেহেশত’ শব্দ দুটি কোন ভাষা থেকে এসেছে? আরবি ও ফারসি

o ‘জানালা’ শব্দটি কোন্ ভাষার শব্দ? ফারসি

বাংলা নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি সহজেই মনে রাখি

বনস্পতি এবং বৃহস্পতি পরষ্পর দুই ভাই। তাদের বয়স ষোড়শ এবং একাদশ। তারা দুজনে তস্কর।দুজনে গিয়েছে গোষ্পদ চুরি করতে।দেখেছে মনীষা। বলেছে পতঞ্জলির কাছে।পতঞ্জলি শুনে আশ্চর্য হল

বনস্পতি
বৃহস্পতি্
পরষ্পর
ষোড়শ
একাদশ
তস্কর
গোষ্পদ
মনীষা
পতঞ্জলি
আশ্চর্য নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি।

১/ বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন = চর্যাপদ
আর মধ্য যুগের ১ম নিদর্শন = শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।

২/ ভাষার জগতে বাংলার স্থান = ৪র্থ আর
সিয়েরা-লিওনের ২য় ভাষা হলো = বাংলা।

৩/ নাটকের সংলাপে অনুপযোগী হলো = সাধু
ভাষা আর সাধু ও চলিত ভাষার মিশ্রণকে = গুরুচণ্ডালী দোষ বলে।

৪/ চাকর, চাকু, দারোগা = তুর্কি ভাষার শব্দ,
আলপিন, আলমারী, পাউরুটি, বালতি = পর্তুগিজ
ভাষার শব্দ আর কুপন, কার্তুজ, রেস্তোরা হলো = ফরাসি ভাষার শব্দ।

৫/ বাংলা ব্যাকরণ প্রথম রচনা করেন = মনুয়েল দ্য
আসসুম্প সাঁও আর ১ম বাঙ্গালী হিসেবে বাংলা
ব্যাকরণ রচনা করেন = রাজা রামমোহন রায়।

৬/ বাংলা ব্যাকরণের প্রধান আলোচ্য বিষয় বা
ভাষার মৌলিক অংশ = ৪ টি আর ণত্ব ও ষত্ব
বিধান, সমাস এবং সন্ধি আলোচিত হয় = ধ্বনিতত্ত্বে।

৭/বাংলা বর্ণমালায় সর্বমোট বর্ণ রয়েছে = ৫০
টি, পূর্ণমাত্রা = ৩২টি, অর্ধমাত্রা = ৮টি আর
মাত্রাহীন = ১০টি।

৮/স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রুপ হলো=স্বর বা কার আর
ব্যঞ্জনবর্ণের = ফলা (মনে রাখবেন বাংলা বর্ণমালায় = ৫ টি ফলা আছে)।

৯/ মহাপ্রাণ ধ্বনি = উচ্চারণের সময় বাতাসের আধিক্য থাকে আর, 
তর, তম, তন প্রত্যয়যুক্ত বিশেষণ পদের অন্ত 'অ' সব সময় = সংবৃত হয়।

১০/ পরের ই কার ও উ কার আগেই উচ্চারিত হওয়ার রীতিকে = অপনিহিতি বলে আর দুটো সমবর্ণের একটির পরিবর্তনকে = বিষমীভবন বলে।

পৃথিবীর বৃহত্তম

 

☞ বৃহত্তম দেশ — রাশিয়া
☞ বৃহত্তম মহাদেশ — এশিয়া
☞ বৃহত্তম মহাসাগর — প্রশান্ত মহাসাগর
☞ বৃহত্তম শহর — লন্ডন (আয়তনে)
☞ বৃহত্তম শহর — টোকিও (জনসংখ্যায়)
☞ বৃহত্তম ব-দ্বীপ — বাংলাদেশ
☞ বৃহত্তম দ্বীপ – গ্রীনল্যান্ড
☞ বৃহত্তম যাদুঘর — ব্রিটিশ মিউজিয়াম (বৃটেন)
☞ বৃহত্তম বিমান বন্দর — জেদ্দা বিমানবন্দর
☞ বৃহত্তম ব্যাংক — সুইস ব্যাংক
☞ বৃহত্তম হ্রদ — কাস্পিয়ান সাগর (লবনাক্ত হ্রদ)
☞ বৃহত্তম নদী – নীল নদ
☞ বৃহত্তম জলপ্রপাত — নায়গ্রা
☞ বৃহত্তম প্রাণী — নীল তিমি
☞ বৃহত্তম মরুভূমি — সাহারা মরুভূমি
☞ বৃহত্তম দিন — ২১ জুন
☞ বৃহত্তম রাত — ২২ ডিসেম্বর
☞ বৃহত্তম অফিস – পেন্টাগন বিল্ডিং
☞ এশিয়ার সর্ববৃহত্ পর্বতমালা- হিমালয়
☞ বৃহত্তম স্তন্যপায়ী প্রাণী —নীল তিমি
☞ বৃহত্তম ঘড়ি — মক্কা ক্লক (সৌদি আরব)
☞ বৃহত্তম গ্রন্থাগার — লাইব্রেরী অব দ্য কংগ্রেস (আমেরিকা)
☞ বৃহত্তম মসজিদ — শাহ ফয়সাল মসজিদ (পাকিস্তান)!

motivational

মোটিভেশনাল-----

(১) সাফল্যের ৩টি শর্তঃ

– অন্যের থেকে বেশী জানুন!

– অন্যের থেকে বেশী কাজ করুন!

– অন্যের থেকে কম আশা করুন! —— উইলিয়াম শেক্সপিয়ার।

(২) আমি নষ্ট করেছি সময়, এখন সময় নষ্ট করছে আমায় ।— শেকসপীয়ার।

(৩) স্বপ্ন সেটা নয় , যেটা মানুষ ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখে সপ্ন সেটাই যেটা পূরণের প্রত্যাশা মানুষকে ঘুমাতে দেয় না ——— ডঃ এ.পি.জে.আব্দুল কালাম।

(৪) যে জাতি তার বাচ্চাদের বিড়ালের ভয় দেখিয়ে ঘুম পাড়ায়, তারা সিংহের সাথে লড়াই করা কিভাবে শিখবে? যারা পানিতে ডুবে যাওয়ার ভয়ে তার সন্তানকে ডোবায় নামতে দেন না, কিভাবে সে সন্তান আটলান্টিক পাড়ি দিবে?”———- শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক।

(৫) যখন তোমার পকেট ভর্তি টাকা থাকবে তখন শুধুমাত্র তুমি ভুলে যাবে যে ‘তুমি কে’; কিন্তু যখন তোমার পকেট ফাঁকা থাকবে তখন সমগ্র দুনিয়া ভুলে যাবে ‘তুমি কে!”———- বিল গেটস।

(৬) ভাগ্য সবার দুয়ারে আসার জন্যই অপেক্ষা করে, কিন্তু উপযাচক হয়ে আসে না,ডেকে আনতে হয়। ———–ইলা অলড্রিচ

(৭) তোমার দেশ তোমার জন্য কি করেছে তা জিজ্ঞেস করো না, নিজেকে জিজ্ঞেস করো তুমি তোমার দেশের জন্য কি করতে পেরেছো। ————জন অফ কেনেডি

(৮) আগুন দিয়ে যেমন লোহা চেনা যায় তেমনি মেধা দিয়ে মানুষ চেনা যায় । ——– জন এ শেড

(৯) সৎ লোক সাতবার বিপদে পড়লে আবার উঠে কিন্তু অসৎ লোক বিপদে পড়লে একবারে নৃপাত হয়——-– হযরত সুলায়মান

(১০) “ সেই যথার্থ মানুষ যে জীবনের পরিবর্তন দেখেছে এবং পরিবর্তনের সাথে নিজেও পরিবর্তিত হয়েছে॥ ” ———– বায়রন।

(১১) “ জ্ঞানের ন্যায় পবিত্র বস্তু জগতে আর কিছুই নেই॥ ” ———– গীতা।

(১২) “ যৌবন যার সৎ, সুন্দর ও কর্মময় তার বৃদ্ধ বয়সকে স্বর্ণযুগ বলা হয়॥ ” ——– জর্জ গ্রসভিল।

(১৩) “ যদি তুমি কখনো অপমানিত বোধ কর তবে অপরকে সেটা বুঝতে দেবে না॥ ” ———– জন বেকার।

(১৪) “ সময় বেশি লাগলেও ধৈর্য সহকারে কাজ কর, তাহলেই প্রতিষ্ঠা পাবে॥ ” ————– ডব্লিউ এস ল্যান্ডের।

(১৫) “ একজন অলস মানুষ স্বভাবতই খারাপ মানুষ॥ ” ———– এস টি কোলরিজ।

(১৬) “ সাহস নিয়ে বেঁচে থাকো না হয় মরে যাও॥ ” ———– মেরিডিথ।

(১৭) “ সৎ লোক সাতবার বিপদে পড়লে আবার উঠে কিন্তু অসৎ লোক বিপদে পড়লে একবারে নৃপাত হয়॥ ” ———– হযরত সোলায়মান (আঃ)।

(১৮) “ পরিপূর্ণ তৃপ্তি নিয়ে কুঁড়ে ঘরে থাকাও ভালো, অতৃপ্তি নিয়ে বিরাট অট্টালিকায় থাকার কোন সার্থকতা নেই॥ ” ———– উলিয়ামস হেডস।

(১৯) “ যে সহজ সরল জীবনযাপন করে সুখ তার জন্য অত্যন্ত সুলভ্য॥ ” ————– আলেকজান্ডার।

(২০) “ বন্ধু হচ্ছে দুটি হৃদয়ের একটি অভিন্ন মন॥ ” ———– সক্রেটিস।

(২১) “ পৃথিবীতে সবাই জিনিয়াস; কিন্তু আপনি যদি ১ টি মাছকে তার গাছ বেয়ে উঠার সামর্থ্যের উপর বিচার করেন তাহলে সে সারা জীবন নিজেকে শুধু অপদার্থই ভেবে যাবে॥ ” --—আইনস্টাইন।

(২২) “ আমি ব্যর্থতা কে মেনে নিতে পারি কিন্তু আমি চেষ্টা না করাকে মেনে নিতে পারিনা॥ ” --—মাইকেল জর্ডান।

(২৩) “ প্রত্যেককে বিশ্বাস করা বিপদজনক; কিন্তু কাউকে বিশ্বাস না করা আরো বেশী বিপদজনক॥ ” --—আব্রাহাম লিংকন।

(২৪) ‘‘ যারা আমাকে সাহায্য করতে মানা করে দিয়েছিল আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। কারন তাদের ‘না’ এর জন্যই আজ আমি নিজের কাজ নিজে করতে শিখেছি॥ ’’ --—আইনস্টাইন।

(২৫) “ একজন আহত ব্যক্তি তার যন্ত্রনা যত সহজে ভুলে যায়, একজন অপমানিত ব্যক্তি তত সহজে অপমান ভোলে না॥ ” -—জর্জ লিললো।

(২৬) “ বিশ্বাস জীবনকে গতিময়তা দান করে, আর অবিশ্বাস জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে॥ ” -—মিল্টন।

(২৭) “ আল্লাহর ভয় মানুষকে সকল ভয় হতে মুক্তি দেয়॥ ” -—ইবনে সিনা।

(২৮) “ স্বপ্নপূরণই জীবনের একমাত্র লক্ষ্য নয়। তাই বলে, স্বপ্নকে ত্যাগ করে নয়, তাকে সঙ্গে নিয়ে চলো। স্বপ্ন ছাড়া জীবন অর্থহীন॥ ” --—ব্রায়ান ডাইসন।

(২৯) “ বিদ্ধানের কলমের কালি শহীদের রক্তের চেয়েও পবিত্র॥ ”

(৩০) চিন্তা কর বেশী, বল কম, লেখো তার চেয়েও কম –- জনরে

(৩১) “ মাত্র দুটি পন্থায় সফল হওয়া যায়! একটি হচ্ছে সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ করা, ঠিক যা তুমি করতে চাও। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে, সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাওয়া॥ ” —মারিও কুওমো।

(৩২) “ অনুকরণ নয়, অনুসরণ নয়, নিজেকে খুঁজুন, নিজেকে জানুন, নিজের পথে চলুন॥ ” -—ডেল কার্নেগি।

(৩৩) “ তুমি যদি কোনো লোককে জানতে চাও, তা হলে তাকে প্রথমে ভালবাসতে শেখো॥ ” -—লেলিন।

(৩৪) “ যেখানে পরিশ্রম নেই সেখানে সাফল্যও নেই॥ ” --—উইলিয়াম ল্যাংলয়েড।

(৩৫) “ সত্য একবার বলতে হয়; সত্য বারবার বললে মিথ্যার মতো শোনায়। মিথ্যা বারবার বলতে হয়; মিথ্যা বারবার বললে সত্য ৰলে মনে হয়॥ ” -—হুমায়ূন আজাদ।

(৩৬) “ যে নিজেকে অক্ষম ভাবে, তাকে কেউ সাহায্য করতে পারে না॥ ” --—জন এন্ডারসন।

(৩৭) “ যারা বলে অসম্ভব, অসম্ভব তাদের দুয়ারেই বেশি হানা দেয়॥ ” --—জন সার্কল।

(৩৮) “ স্কুলে যা শেখানো হয়, তার সবটুকুই ভুলে যাবার পর যা থাকে; তাই হলো শিক্ষা॥ ” --—অ্যালবার্ট আইনস্টাইন।

(৩৯) অসৎ লোক কাউকে সৎ মনে করে না, সকলকেই সে নিজের মত ভাবে। ---হজরত আলী (রাঃ)

(৪০) যাহা তুমি দেখাও, তার চেয়ে বেশি তোমার থাকা উচিত। যা তুমি জান, তার তুলনায়

(৪১) যদি সর্বোচ্চ আসন পেতে চাও, তাহলে নিম্নস্থান থেকে আরম্ভ কর। -সাইরাস

(৪২) তিনিই প্রকৃত সুখি, যিনি প্রয়োজনের তুলনায় বেশি আশা করে না। ---ভার্জিল

(৪৩) “ জন্মদিনের উৎসব পালন করাটা বোকামি। জীবন থেকে একটা বছর ঝরে গেল, সে জন্যে অনুতাপ করাই উচিত॥ ” ---—নরম্যান বি.হল।

(৪৪) “ যে নিজেকে দমন করতে পারে না সে নিজের জন্যেও বিপদজনক এবং অন্য সবার জন্যেও॥ ” --—থেলিস।

(৪৫) “ আমি বলবনা আমি ১০০০ বার হেরেছি, আমি বলবো যে আমি হারার ১০০০ টি কারণ বের করেছি॥ ” --—টমাস আলভা এডিসন।

(৪৬) সব সমস্যার প্রতিকারই হচ্ছে ধৈর্য্য। ----হোয়াটলি

(৪৭) পতন অনেক ক্ষেত্রে সত্যকে উপলব্ধি করতে সাহায্য করে। ---জনলিলি

(৪৮) “ আপনি যদি গরীব হয়ে জন্ম নেন তাহলে এটা আপনার দোষ নয়, কিন্তু যদি গরীব থেকেই মারা যান তবে সেটা আপনার দোষ॥ ” --—বিল গেটস।

(৪৯) কিভাবে কথা বলতে হয় না জানলে অন্তত কিভাবে চুপ থাকতে হয় তা শিখে নাও। --- অজানা

(৫০) জীবনে যে অকৃতকার্য হয় নাই, সে কোনদিন সম্পদশালী হতে পারে না ---সি. এইচ. স্পারজন।

(৫১) অসহায়কে অবজ্ঞা করা উচিত নয়, কারণ মানুষ মাত্রেই জীবনের কোন না কোন সময় অসহায়তার শিকার হবে ।---গোল্ড স্মিথ

(৫২) কখনো কোন বন্ধুকে আঘাত করো না, এমনকি ঠাট্টা করেও না। --- সিসেরো

(৫৩) “ সুন্দর একটা মানুষ না খুঁজে, সুন্দর একটা মন খুঁজো, তাহলে ভালবাসার সফলতা আসবে॥ ”

(৫৪) ধৈর্যশীল ব্যক্তির ক্রোধ থেকে সাবধান ---ড্রাইডেন

(৫৫) প্রত্যেককে বিশ্বাস করা বিপদজনক, কিন্তু কাউকে বিশ্বাস না করা আরো বেশী বিপদজনক --- আব্রাহাম লিংকন।

(৫৬) পরের উপকার করা ভাল কিন্তু নিজেকে পথে বসিয়ে নয় ---এডওয়ার্ড ইয়ং।

(৫৭) বড় হতে হলে সর্ব প্রথম সময়ের মূল্য দিতে হবে ---ডিকেন্স

(৫৮) বিদ্রোহী মানে কাউকে না মানা নয়। যা বুঝিনা তা মাথা উঁচু করে বুঝি না বলা। ----কাজী নজরুল ইসলাম

(৫৯) বিধাতার নিকট আমার প্রার্থণা এই যে আমাকে তুমি বন্ধু দিও না, শত্রু দিও, যাতে আমি আমার ভূলগুলো ধরতে পারি। ---জন ম্যাকি

(৬০) বিশ্বাস জীবনকে গতিময়তা দান করে, আর অবিশ্বাস জীবনকে দুর্বিসহ করে তোলে ---মিল্টন

(৬১) যে নিজেকে অক্ষম ভাবে, তাকে কেউ সাহায্য করতে পারে না। ---জন এন্ডারসন

(৬২) যে নিজের মর্যাদা বোঝে না অন্যেও তার মর্যাদা দেয় না! ---হযরত আলী (রাঃ)

(৬৩) রাগকে শাসন না করলে রাগই সম্পূর্ণ মানুষটিকে শাসন করে। ---সেফটিস বারী

(৬৪) শত্রু মরে গেলে আনন্দিত হবার কারন নেই। শত্রু সৃষ্টির কারনগুলো এখনও মরেনি। ---ওল পিয়ার্ট

(৬৫) মানুষের পয়লা নাম্বার শত্রু হল সময় ---সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়

(৬৬) মানুষের সর্বোৎকৃষ্ট শিক্ষকই হল মহৎ ব্যক্তিদের আত্নজীবনী ও বাণী ---ওরসন স্কোরার ফাউলার

(৬৭) মানুষের সর্বোচ্চ সাফল্য সবটুকু করতে পারায় নয়, সাধ্যমত করতে পারায়। --- অজানা

(৬৮) যারা বন্ধুদের অপমান করে, বন্ধুদের অপমানিত হতে দেখে কাপুরুষের মতো নীরব থাকে তাদের সঙ্গে সংসর্গ করো না । ---সিনেকা

(৬৯) যে নদীর গভীরতা বেশি, তার বয়ে যাওয়ার শব্দ কম। ---জন লিভগেট

(৭০) যে ন্যায়ের পক্ষে, সে সত্যের পক্ষে ---রাহুল সাংকৃত্যায়ন।

(৭১) “সবার সাথে তাল মিলিয়ে যে কথা বলে সে ব্যাক্তিত্বহীন” – মার্ক টোয়াইন।

(৭২) “যে সহজ সরল জীবনযাপন করে সুখ তার জন্য অত্যন্ত সহজলভ্য” – আলেকজান্ডার।

(৭৩) “যদি তুমি কখনো অপমানিত বোধ কর তবে অপরকে সেটা বুঝতে দেবে না” – জন বেকার।

(৭৪) আইন মাকড়শার জালের মত, ক্ষুদ্র কেউ পরলে আটকে যায় বড়োরা ছিড়ে বেড়িয়ে আসে - সলোন

(৭৫) বিনাশ্রমে অর্জিত সম্পদ দুঃখজনক পরিণতি ডেকে আনে - মহিউদ্দিন

(৭৬) কোন কাজে যার নিজস্ব পরিকল্পনা নেই, তার সাফল্য অনিশ্চিত - অলিবার গোল্ডস্মিথ।

(৭৭)যখন রাত আসে তখন ঘুম আসে যখন ঘুম আসে তখন স্বপ্ন আসে যখন স্বপ্ন আসে তখন তুমি আসো – যখন তুমি আসো তখন ঘুমও আসে না, স্বপ্নও আসে না। --নিমাই ভট্টাচার্য

(৭৮)তুমি আমাকে শিক্ষিত মা দাও, আমি তোমাকে শিক্ষিত জাতি দিবো --নেপোলিয়ন বোনাপার্ট

(৭৯)মেয়েদের চোঁখে দুই রকমের অশ্রু থাকে, একটি দুঃখের অপরটি ছলনার --পিথাগোরাস

(৮০)মেয়েরা গণেশের মত, মা দূর্গার চারপাশে পাক দিয়ে যে জগত দেখে তাতেই তৃপ্তি আর পুরুষরা কার্তিকের মত সারা পৃথিবী ঘুরে আসে অথচ কি দেখে তা তারাই জানে না। -- সমরেশ মজুমদার

(৮১)গিন্নির চেয়ে শালী ভালো --কাজী নজরুল ইসলাম

(৮২)যে সমাজে শিক্ষিত, স্বনির্ভর, সচেতন মেয়ের সংখ্যা বেশি, সেই সমাজে বিচ্ছেদের সংখ্যাটা বেশি, বিয়ের সংখ্যাটা কম। --তসলিমা নাসরিন

(৮৩) সময় দ্রুত চলে যায়, এর সদ্ব্যবহার যারা করতে পারে, তারাই সফল ও সার্থক বলে পরিচিত হয় --- বেকেন বাওয়ার

(৮৪) “স্বর্গে দাসত্ব করার চেয়ে নরকে রাজত্ব করা অনেক ভাল” – জন মিল্টন।

(৮৫) “কোন বিষয়ে প্রস্তাব করা সহজ, কিন্তু নির্বাহ করে ওঠা কঠিন” – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।

(৮৬) “সত্যের জন্য সব কিছুকে ত্যাগ করা চলে, কিন্তু কোন কিছুর জন্য সত্যকে বর্জন করা চলে না” – স্বামী বিবেকানন্দ।

(৮৭) “সবার উপর মানুষ সত্য তাহার উপর নাই” – চন্ডীদাস।

(৮৮) “যা পাওয়া যায় না তার প্রতি আমাদের আগ্রহের সীমা থাকে না” – হুমায়ূন আহমেদ।

(৮৯) “কান্নায় অনন্ত সুখ আছে তাইতো কাঁদতে এত ভালবাসি” – স্বামী বিব্বেকানন্দ।

(৯০) “অসৎ ব্যক্তি সৎ ব্যক্তির কাজের মধ্যে কোন মহৎ উদ্দেশ্য খুঁজে পায় না” – জন বেকার।

সংগৃহীত

interesting fact

 


1) ‘উইলিয়াম সেক্সপিয়ার’ তার জন্মদিনে মৃত্যু বরণ করেছিলেন!
2) হাতি একমাত্র প্রাণী যে কিনা বেচারা লাফাতে পারে না।
3) চোখ খোলা রেখে হাঁচি দেয়া অসম্ভব..!!

4) আঙুলের ছাপের মতন প্রত্যেক মানুষের জিহ্বার ছাপও ভিন্ন হয়।

5) আজ পর্যন্ত যতো মানুষ মারা গেছে, তার তুলনায় বর্তমানে বেঁচে আছে এমন মানুষের সংখ্যা বেশি..!!

6) আপনার জানা আছে কি, উট পাখির একটি ডিম মুরগির ডিমের চেয়ে ২৪ গুণ বড়…!!

7) আপনার জানা আছে কি, চীন দেশে কোন জাতীয় ফুল ও পাখি নেই..!!

8) আপনি কি জানেন, পশুদের মধ্যে জিরাফের জিহ্বা সবচেয়ে কালো..!

9) আপনি জানেন কি, বাংলাদেশের বৃহত্তম উপজাতি ‘চাকমা’, এবং ২য় বৃহত্তম উপজাতি ‘সাঁওতাল

10) হাঁসের প্যাঁক প্যাঁক শব্দ কখনো প্রতিধ্বনিত হয় না।

11) আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল কখনো তার মা কিংবা তার স্ত্রীকে ফোন করেননি। কেননা তারা দুজনেই বধির ছিলেন।

12) উত্তর আমেরিকার ‘গোল্ডফিঞ্জ’ নামক একটি পাখীর ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে পালকের রঙও পরিবর্তন হয়..!!

13) একটি উটপাখির চোখ তার মস্তিষ্ক থেকে বড়।

14) একটি মৌমাছির ঝাঁকে ৩০,০০০ পর্যন্ত মৌমাছি থাকে!!

15) কুকুর আর বিড়ালও মানুষের মত ডানহাতি কিংবা বাহাতি হয়ে থাকে।

16) কোনো মানুষ কিন্তু নিজের শ্বাস রোধ করে নিজেকে হত্যা করতে পারে না..!!

17) ঘুম ভেঙ্গে যাবার ৫ মিনিট পরেই স্বপ্নের অর্ধেক স্মৃতি আমাদের লোপ পায়..!!

18) সিগারেটের লাইটার, ম্যাচ আবিষ্কারের পূর্বে আবিষ্কৃত হয়েছিল।

19) চাঁদ যখন আমাদের মাথার সরাসরি উপরে থাকে তখন আমাদের ওজন সামান্য হ্রাস পায়।

20) অস্কার পুরস্কার যে ধাতুর তৈরি,তা দুর্লভ হওয়ায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে প্লাস্টারের অস্কার পুরস্কার দেয়া হত।

21) জন্মের পর থেকে আমাদের চোখের আকার সমান থাকে কিন্তু নাক কান বড় হয়।

22) ঝামা পাথর হল একমাত্র পাথর,যা অনেক সময় পানির উপর ভাসে।

23) ডলফিন একই সময়ে ঘুমাতে আর সাঁতার কাটতে পারে

24) নিজের দম বন্ধ রেখে নিজেকে মেরে ফেলা সম্ভব না।

25) পাকস্থলীকে প্রতি দুই সপ্তাহের মাঝে নতুন শ্লেষ্মার আবরণ তৈরি করতে হয়। নাহলে তা নিজে নিজেকে হজম করে ফেলতো।

26) পিঁপড়েরা কখনো ঘুমায় না।

27) পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে কম সময়ের যুদ্ধটি হয়েছিল ১৮৯৬ সালে ইংল্যান্ড আর জাঞ্জিবার এর মাঝে। যুদ্ধ শুরুর

28) প্রজাপতি তার পায়ের পাতা দিয়ে স্বাদ নেয়।

29) প্রাকৃতিক মুক্তা ভিনেগারের মাঝে গলে যায়।

30) বাংলাদেশ সৃষ্টির পূর্বে কিন্তু এটি ছিলো- “বঙ্গখাত বা Bango-Basin”

31) বাজারে যে বারবি পুতুল পাওয়া যায়,তার পুরো নাম হলো বারবারা মিলিসেন্ট রবার্টস।

32) বাদুড় গুহা থেকে বের হবার সময় বাম দিকে মোড় নেয়।

33) বিশ্বের প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয় হলো- ‘কারুইন বিশ্ববিদ্যালয়’, মরক্কো ।

34) ভূমিকম্প হবার সময়কালে সেখানে মথ উড়তে পারে না।

35) মধু একমাত্র খাবার,যা কখনো নষ্ট হয় না।

36) মরুভূমির উড়ো ধুলা থেকে রক্ষা করার জন্য উটের চোখের তিনটি পাতা থাকে।

37) মহিলারা দিনে গড়ে ৭ হাজার শব্দ বলে, যেখানে পুরুষরা বলে মাত্র ২ হাজার শব্দ!!

48) মানব মস্তিষ্কের ৮০ ভাগই হল পানি।

49) মানুষের হাতের নখ পায়ের নখের তুলনায় ৪ গুণ দ্রুত বাড়ে।

40) মারামারি দৃশ্য ধারণের সময় ব্রুস লি এর হাত পায়ের চালনা এতটাই দ্রুত ছিল যে, ছবি নির্মাতাদের সেই দৃশ্য ধীর গতিতে রূপান্তর করা লাগত।

41) লিওনার্দো দা ভিঞ্চি এর ‘মোনালিসা’ এর কোনো ভ্রু নেই।

42) শরীরের সবচেয়ে শক্তিশালী পেশী হলো জিহ্বা।

43) শুক্র একমাত্র গ্রহ,যেটা ঘড়ির কাঁটার দিকে ঘোরে।


গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

পাকা কলায় কি থাকে ? ➟ এমাইল এসিটেট
2) পাকা আনারসে কি থাকে ? ➟ ইথাইল এসিটেট
3) পাকা কমলায় কি থাকে ? ➟ অকটাইল এসিটেট
4) টমেটোতে কোন এসিড থাকে ? ➟ ম্যালিক এসিড
5) লেবুর রসে কোন এসিড থাকে ? ➟ সাইট্রিক এসিড
6) আপেলে কোন এসিড থাকে ? ➟ ম্যালিক এসিড
7) তেঁতুলে কোন এসিড থাকে ? ➟ টারটারিক এসিড
8) আমলকিতে কোন এসিড থাকে ? ➟ অক্সালিক এসিড
9) আঙ্গুরে কোন এসিড থাকে ? ➟ টারটারিক এসিড
10) কমলালেবুতে কোন এসিড থাকে ? ➟ এসকরবিক এসিড
11) দুধে কোন এসিড থাকে ? ➟ ল্যাকটিক এসিড
12) কচু খেলে গলা চুলকায় কেন ? ➟ কারণ কচুতে ক্যালসিয়াম অক্সালেট থাকে।
13) পৃথিবীর আকার গোল এই ধারণা কার ? ➟ পিথাগোরাসের
14) ডিডিটির পূর্ণরূপ কি ? ➟ ডাই- ক্লোরো-ডাই-ফিনাইল-ট্রাই-ক্লোরো- ইথেন
15) টিএনটির পূর্ণরুপ কি ? ➟ ট্রাই নাইট্রো টলুইন
16) সাবানের রাসায়নিক নাম কি ? ➟ সোডিয়াম স্টিয়ারেট
17) টেস্টিং সল্ট এর রাসায়নিক নাম কি ? ➟ সোডিয়াম মনোগ্লুটামেট
18) পেট্রোলের অপর নাম কি ? ➟ গ্যাসোলিন
19) সিরকায় কোন এসিড থাকে ? ➟ এসিটিক এসিড
20) পৃথিবীর ব্যসার্ধ কত ? ➟ 6434 কিমি
21) পৃথিবীর বয়স কত ? ➟ আনুমানিক ৪৫০ কোটি বছর।
22) লাফিং গ্যাস কি ? ➟ নাইট্রাস অক্সাইডকে লাফিং গ্যাস বলে । এটি হাস্য উদ্দীপক।
23) দার্শনিকের উল কি ? ➟ জিঙ্ক অক্সাইড দার্শনিকের উল নামে পরিচিত ।
24) সাপের বিষে কোন ধাতুর অন থাকে ? ➟ জিংক
25) উত্তর গোলার্ধে ক্ষুদ্রতম দিন কবে ? ➟ ২২ ডিসেম্বর
26) বিজারক হিসেবে ক্রিয়া করে এমন একমাত্র অধাতু কোনটি ? ➟ কার্বন
27) নির্বোধের সোনা কি ? ➟ আয়রণ ডি সালফাইড
28) সবচেয়ে সক্রিয় ধাতু কি ? ➟ পটাসিয়াম
29) স্বাদে মিস্টি অথচ কার্বোহাইড্রেট নয় কোনটি ? ➟ গ্লিসারিন
30) কোন বিজ্ঞানী পরীক্ষাগারে সর্বপ্রথম জৈব যৌগ প্রস্তুত করেন ? ➟ জার্মান
বিজ্ঞানী উহলার
31) বিশুদ্ধ সালফিউরিক এসিডের অপর নাম কি ? ➟ সালফান
32) প্রস্রাব থেকে যে গন্ধ আসে তা কিসের ? ➟ এমোনিয়ার
33) একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দেহে কোষের সংখ্যা কত ? ➟ ছয় লক্ষ কোটি থেকে দশ লক্ষ কোটি
34) জীবকোষের কোথায় প্রোটিন সংশ্লেষিত হয় ? ➟ প্রোটিন ফ্যাক্টরি খ্যাত রাইবোজমে প্রোটিন সংশ্লেষিত হয় ।
35) কোন জীবে সবচেয়ে কম সংখ্যক ক্রোমোসোম থাকে ? ➟ এক ধরনের পুরুষ পিঁপড়ায় ১টি এবং স্ত্রী পিঁপড়ায় ২টি
36) কোন উদ্ভিদে সর্বাধিক ক্রোমোসোম থাকে ? ➟ ফার্ণবর্গীয় উদ্ভিদে প্রায় ১২৬০টি
37) মাছিতে কয়টি ক্রোমোজোম থাকে ? ➟ ১২ টি
38) কুকুরে কয়টি ক্রোমোজোম থাকে ? ➟ ৭৮টি
39) গরু ছাগলে কয়টি ক্রোমোজোম থাকে ? ➟ ৬০টি
40) ধান গাছে কয়টি ক্রোমোজোম থাকে ? ➟ ২৪ টি
41) ব্যাঙে কয়টি ক্রোমোজোম থাকে ? ➟ ২২টি
42) মুরগীতে কয়টি ক্রোমোজোম থাকে ? ➟ ৭৮টি
43) ভেড়াতে কয়টি ক্রোমোজোম থাকে ? ➟ ৫৪টি
44) DNA তে কি থাকে না ? ➟ ইউরাসিল থাকে না
45) RNA এর প্রধান কাজ কি ? ➟ প্রোটিন তৈরী
46) RNA তে কি থাকে না ? ➟ থায়ামিন থাকে না
47) মানবদেহে জিনের সংখ্যা কত ? ➟ ৪০০০০
48) ভাইরাসজনিত রোগগুলো কি কি ? ➟ হাম , বসন্ত , পোলিও , ইনফ্লুয়েঞ্জা ,
জলাতঙ্ক , হার্পিস , মাম্পস , এইডস , হেপাটাইটিস ইত্যাদি ।
49) ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগগুলো কি কি ? ➟ কলেরা , টাইফয়েড , কুষ্ঠ , যক্ষ্মা, ডিপথেরিয়া , নিউমোনিয়া ইত্যাদি ।
50) মরুভূমিতে জন্মানো উদ্ভিদকে কি বলে ? ➟ জেরোফাইট
51) সূর্যালোকিত বর্ষায় ধান গাছের সালোক সংশ্লেষণের হার কিসের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় ? ➟ কার্বন ডাই অক্সাইডের ঘনত্ব হতে
52) টিকটিকির লেজ খসে যাওয়ার কারণ কি ? ➟ ভয় পেলে টিকটিকির লেজ খসে
53) বিশ্বের সবচেয়ে বিষাক্ত প্রাণীর নাম কি ? ➟ Sea Wasp বা সমুদ্র বোলতা এরা একধরনের জেলী ফিস
54) এমিবা শব্দের অর্থ কি ? ➟ সর্বদা পরিবর্তনশীল
55) প্রোটোজোয়া শব্দের অর্থ কি ? ➟ প্রথম প্রাণী
56) কোন পশু শব্দ করতে পারেনা ? ➟ জিরাফ
57) নিউমোনিয়া রোগের পরোক্ষ কারণ কি ? ➟ গোলকৃমি
58) রাতের বেলা বিড়াল ও কুকুরেরচোখ জ্বলজ্বল করে কেন ? ➟ টেপেটোম নামক রঞ্জক কোষের কারণে ।
59) মস্তিস্কের পর্দার নাম কি ? ➟ মেনিনজেস
60) হৃদপিন্ডের পর্দার নাম কি ? ➟ পেরিকার্ডিয়াম
61) ফুসফুসের পর্দার নাম কি ? ➟ প্লুরা
62) যকৃতের পর্দার নাম কি ? ➟ গ্লিসনস ক্যাপসুল
63) অস্থির পর্দার নাম কি ? ➟ পেরি অস্টিয়াম
64) তরুণাস্থির পর্দার নাম কি ? ➟ পেরিকার্ডিয়াম
65) স্নায়ুতন্ত্রের গাঠনিক একক কি ? ➟ নিউরন
66) রেচনতন্ত্রের গাঠনিক একক কি ? ➟ নেফ্রন
67) কংকালতন্ত্রের গাঠনিক একক কি ? ➟ অস্থি
68) যকৃতের গাঠনিক একক কি ? ➟ হেপাটোসাইট
69) উত্তর গোলার্ধে দীর্ঘতম দিন কবে ? ➟ ২১ জুন
70) ফুসফুসের গাঠনিক একক কি ? ➟ এলভিওলাই
71) মানবদেহে পানির পরিমাণ কত শতাংশ ? ➟ ৬০% থেকে ৭০%
72) মানবদেহে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে কোনটি ? ➟ হাইপোথ্যালামাস
73) কোন রস যা শর্করা ও আমিষ উভয়কে পরিপাক করে ? ➟ অগ্ন্যাশয় রস
74) মানুষের লালায় কোন এনজাইম থাকে ? ➟ টায়ালিন
75) কোন জারক রস পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাধায় ? ➟ রেনিন
76) HCL কোন কোষ থেকে নিঃসৃত হয় ? ➟ প্যারাইটাল কোষ
77) দুধ দাঁত কয়টি ? ➟ ২০ টি
78) ক্ষুদ্রান্ত্রের দৈর্ঘ্য কত ? ➟ ৬ মিটার
79) পিত্তের বর্ণের জন্য দায়ী কি ? ➟ বিলিরুবিন
80) বিলিরুবিন কোথায় তৈরী হয় ? ➟ প্লিহায়
81) মানব চক্ষুতে কোন ধরনের লেন্স বিদ্যমান ? ➟ উভোত্তল
82) একটি বৃক্কে নেফ্রনের সংখ্যা কত ? ➟ প্রায় ১০ লক্ষ
83) মানুষের শরীরে মোট হাড়ের সংখ্যা কত ? ➟ ২০৬ টি
84) রক্তের সার্বজনীন দাতা গ্রুপ কি ? ➟ O
85) রক্তের সার্বজনীন গ্রহীতা কোন গ্রুপ ? ➟ AB
86) একজন মানুষের শরীরে কি পরিমান রক্ত থাকে ? ➟ দেহের ওজনের ৭ শতাংশ
87) আমিষের অভাবে মানুষের কি রোগ হয় ? ➟ কোয়াশিয়রকর
88) কোন ভিটামিনের অভাবে স্কার্ভি রোগ হয় ? ➟ ভিটামিন সি
89) কোন ভিটামিনের অভাবে রাতকানা রোগ হয় ? ➟ ভিটামিন এ
90) কোন ভিটামিনের অভাবে বেরিবেরি রোগ হয় ? ➟ ভিটামিন বি
91) কোন ভিটামিনের অভাবে রিকেট রোগ হয় ? ➟ ভিটামিন ডি
92) কোন কোন তারিখে পৃথিবীর সর্বত্র দিন রাত্রি সমান হয় ? ➟ ২১ মার্চ এবং ২৩ সেপ্টেম্বর
93) ডিপথেরিয়া কোথায় হয় ? ➟ গলায়
94) পাইরিয়া কোথায় হয় ? ➟ দাঁতের মাড়ি
95) দুধের প্রোটিনের নাম কি ? ➟ কেসিন
96) ডাবে কোন খনিজ পদার্থ বেশী থাকে ? ➟ পটাসিয়াম
97) বিশ্ব স্বাস্থ সংস্থা কর্তৃক নির্ধারিত আর্সেনিকের নিরাপদ মাত্রা কত ? ➟ 0.01 mg/L
98) পৃথিবীর স্বাদু পানির কত শতাংশ লবণাক্ত ? ➟ ৯৭%
99) পৃথিবীর একদিন সময়ে কোন গ্রহের আকাশে দুইবার সূর্য উঠে এবং দুইবার অস্ত যায় ? ➟ বৃহস্পতি
100) কোন গ্রহের উপগ্রহ সবচেয়ে বেশি ? ➟ শনি

মানুষের শরীর নিয়ে কিছু অজানা গুরুত্বপূর্ন তথ্যঃ-🔰🔰



১. জীবদ্দশায় একজন মানুষ প্রায় ১৫০ লাখ কোটি তথ্য মনে রাখতে পারে।

২. তৃষ্ণা পাওয়া মানে, শরীর ১ শতাংশ পানি এরমধ্যেই হারিয়ে ফেলেছে।

৩. মস্তিষ্ক প্রতি ঘন্টায় ২৭৪ কিলোমিটার বেগে স্নায়ুতে অনুভূতি প্রেরণ করতে পারে।

৪. ক্যামেরার পারিভাষায় মানুষের চোখ ৫৭৬ মেগাপিক্সেলের।

৫. মানুষের নাক আর কানের বৃদ্ধি কখনো বন্ধ হয় না।

৬. মানুষের দেহের চার ভাগের এক ভাগ হাড়ই থাকে তার পায়ে।

৭. খাবার খেতে মাত্র কয়েক মিনিট লাগলেও তা সম্পূর্ণ হজম করতে আপনার শরীরের প্রায় ১২ ঘন্টা সময় লাগে।

৮. মানুষের ডিএনএ-এর ৯৮.৪ শতাংশ শিম্পাঞ্জির সাথে এবং ৭০ শতাংশ জোঁকের সাথে মিলে যায়।

৯. মানুষের মস্কিষ্ক দিনের বেলার তুলনায় ঘুমের সময় বেশি সক্রিয় থাকে।

১০. মানুষের মস্তিষ্ক অক্সিজেন ছাড়া বড়োজোর পাঁচ থেকে দম মিনিট বেঁচে থাকতে পারে।

১১. জীবনে যদি একবারও চুল না কাটেন, তবে তা ৭২৫ কিলোমিটার লম্বা হবে।

১২. গন্ধ শুঁকেও ওজন কমানো সম্ভব!! আপেল আর কলার ঘ্রাণে নাকি ওজন কমে!

১৩. পৃথিবীতে একমাত্র একটি প্রাণীই চিৎ হয়ে ঘুমাতে পারে- মানুষ।

১৪. সুস্থ সবল কিডনি প্রতিদিন প্রায় ৩০০ বার মানুষের শরীরের রক্ত পরিষ্কার করে।

১৫. একজন মানুষের জীবদ্দশায় তার শরীর থেকে ২২ কিলোগ্রাম চামড়া খসে পড়ে।

১৬. মানুষের মস্কিষ্কের স্মৃতিশক্তি ধারণ ক্ষমতা ৪ টেরাবাইটেরও বেশি।

১৭. পাকস্থলীতে তৈরি অ্যাসিড লোহা পর্যন্ত গলিয়ে দিতে পারে।

১৮. মানুষের আঙুলের ছাপ তৈরি হয় মাত্র ৩ মাস বয়সে, তাও ভ্রুণ অবস্থায়।

১৯. মানুষের মুখের লালায় ওপিওরফিন নামে এক পেনকিলার পাওয়া যায়, যেটা মরফিনের থেকে ৬ গুণ বেশি শক্তিশালী।

২০. আমাদের মস্তিষ্কে যে বিদ্যুৎশক্তি আছে তা দিয়ে একটা ১০ ওয়াটের বাল্ব জ্বালানো সম্ভব।

২১. মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের জিভে স্বাদকোরক (টেস্টবাড) কম থাকে।

২২. দাঁতের এনামেল মানুষের শরীরের সবচেয়ে শক্ত পদার্থ।

২৩. নিজের নাক টিপে ধরে রেখে গুনগুন করা অসম্ভব।

আন্তর্জাতিক বিষয়

 
#সীমারেখা
★ লাইন অব কন্ট্রোল --- ভারত ও পাকিস্তান
★ ডুরান্ড লাইন --- পাকিস্তান ও আফগানিস্তা
★ ম্যাকমোহন লাইন --- ভারত ও চীন
★ ম্যাজিনো লাইন --- জার্মান ও ফ্রান্স
★ ব্লু লাইন --- ইসরায়েল ও লেবানন
★ সনোরা লাইন --- যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকো
★ ওডারনিস লাইন --- জার্মানি ও পোল্যান্ড
★ ৩৮ তম অক্ষরেখা --- উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া
★ গ্রীণ লাইন --- সিরিয়া ও ইসরায়েল
★ Radcliffe Line --- বাংলাদেশ ও ভারত
★ লাইন অব একচুয়াল কন্ট্রোল --- চীন ও ভারত
★ ম্যাকনামারা লাইন --- উত্তর ও দক্ষিণ ভিয়েতনাম

#প্রণালী
যেসব দেশকে পৃথক করেছে
★ পক প্রণালী --- ভারত ও শ্রীলংকা
★ জিব্রাল্টার প্রণালী --- আফ্রিকা ও ইউরোপ, স্পেন ও মরক্কো 
★ মালাক্কা প্রণালী --- ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়া
★ বেরিং প্রণালী --- এশিয়া ও উত্তর আমেরিকা
★ ফ্লোরিডা প্রণালী --- ফ্লোরিডা ও কিউবা
★ সুন্দা প্রণালী --- সুমাত্রা ও জাভা
★ ডোভার প্রণালী --- ফ্রান্স ও ব্রিটেন
★ বসফরাস প্রণালী --- এশিয়া ও ইউরোপ 
★ ইংলিশ চ্যানেল --- ব্রিটেন ও ফ্রান্স।
★ মেসিনা প্রণালী --- সিসিলি ও ইতালি
★ বাব-এল-মানদেব --- এশিয়া ও আফ্রিকা, 
★ হরমুজ প্রণালী --- ওমান ও ইরান
★ দার্দানেলিস প্রণালী --- এশিয়া ও ইউরোপ

#যেসব সাগর ও মহাসাগরকে সংযুক্ত করেছে:-
★ পক প্রণালী --- ভারত মহাসাগর ও আরব সাগর
★ মালাক্কা প্রণালী --- বঙ্গোপসাগর ও জাভা সাগর
★ বেরিং প্রণালী --- উত্তর সাগর ও বেরিং সাগর
★ সুন্দা প্রণালী --- ভারত মহাসাগর ও জাভা সাগর
★ ডোভার প্রণালী --- ইংলিশ চ্যানেল ও উত্তর সাগর
★ বসফরাস প্রণালী --- মর্মর সাগর ও কৃষ্ণ সাগর
★ ইংলিশ চ্যানেল --- আটলান্টিক মহাসাগর ও উত্তর সাগর
★ বাব-এল-মানদেব --- এডেন সাগর ও লোহিত সাগর
★ হরমুজ প্রণালী --- পারস্য উপসাগর ও ওমান উপসাগর
★ জিব্রাল্টার প্রণালী --- উত্তর আটলান্টিক ও ভূমধ্যসাগর
★ ফ্লোরিডা প্রণালী --- মেক্সিকো উপসাগর ও আটলান্টিক মহাসাগর
★ দার্দানেলিস প্রণালী --- এজিয়ান সাগর ও মর্মর সাগর
★ মেসিনা প্রণালী --- টিরহেনিয়ান সাগর ও আইওনিয়ান সাগর

বাংলা সাহিত্য



 ১। কত বছর বয়সে শরৎচন্দ্র মনের ঝোকে সন্ন্যাসী হয়ে গৃহ ত্যাগ করেন?
 = ২৪ বছর

 ২। অতি অল্প হইল,আবার অতি অল্প হইল’
ইত্যাদি গ্রন্থ গুলো ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কোন নামে প্রকাশ করেন?
 = কস্যচিৎ উপযুক্ত ভাইপোষ্য

৩। ‘সুরঞ্জনা, ঐখানে যেয়ো না তুমি বোলো নাকো কথা ওই যুবকের সাথে,”উক্তিটি কার?
 = জীবনানন্দ দাশ

৪। “ভাষা মানুষের মুখ থেকে কলমের মুখে আসে, উল্টোটা করতে গেলে মুখে শুধু কালিই পরে”উক্তিটি কার?
 = প্রমথ চৌধুরী

 ৫। খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে  যায়’-এ মরমী গানটি কার?
 = লালন ফকির

 ৬। নজরুলের পত্রকাব্য উপন্যাস এর নাম কী?
 = বাধন হারা ,যা বাংলা সাহিত্যের প্রথম পত্রপ্যন্যাস।

৭। রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুতে শোকার্ত কাজী নজরুল ইসলাম কোন কবিতাটি লিখেছেন?
 = রবি হারা
 
৮ । বাংলা উপন্যাসের প্রথম নায়কের নাম কি?
 = মতিলাল

 ৯ । কবি জসীম উদ্দীনের জীবনকাল কোনটি?
 = ১৯০৩-১৯৭৬ ইং

 ১০ । বাংলা সাহিত্যে কে দুঃখবাদী কবি হিসাবে
 পরিচিত?
 = যতীন্দ্রনাথ বাগচী
 
১১ । বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত রবীন্দ্রনাথের
 কোন বাক্যের অন্তর্গত?
 = গীত বিতান
 
১২। কোথায় বেড়াতে গিয়ে রবি ঠাকুর ' হৈমন্তী
'লেখেন?
 = হিমালয় দেখতে গিয়ে
 
১৩। জন্মই আমার আজন্ম পাপ' উক্তিটি কার?
 = দাউদ হায়দারের ।

 ১৪। রংপুর থেকে ‘মানিক রাজার গান’ কে সংগ্রহ
 করেছিলেন ?
 = জর্জ গিয়ারসন
.
১৫ । বাংলা উপন্যাস সাহিত্যে ধারার প্রথম পুরুষ কে ?
 = প্যারিচাঁদ মিত্র
.
১৬। কোন শাসনামলে বাংলা লিপির স্থায়ী তৈরি করে
 অক্ষর গঠনের কাজ শুরু হয় ?
 = সেন আমলে
.
১৭ । ‘১৯৭১ বন্ধুর মুখে শত্রুর ছায়া' বইটি কে
 লিখেছেন ?
 = হাসান ফেরদৌস
.
১৮ । সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের কোন উপন্যাসে
 বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধোত্তর সময়ের চিত্র অঙ্কিত
 হয়েছে ?
 = পূর্ব -পশ্চিম
.
১৯ । বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থ কে রচনা
 করেন ?
 = দীনেশচন্দ্র সেন
.
২০ । রবীন্দ্রনাথের লেখা প্রথম ছোটগল্প কোনটি ?
 = ভিখারিণী।
 
২১। স্ত্রীর মৃত্যুতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কোনটি রচনা
 করেন ?
 = স্মরণ
.
২২। বাংলা সাহিত্যের সুবর্ণ যুগ বলা হয় কোনটিকে ?
 = চৈতন্য পরবর্তী যুগকে
.
২৩।ডাকঘর রবীন্দ্রনাথের কোন ধরনের নাটক ?
 = সাংকেতিক
.
২৪। ‘ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়’ গানটির গীতিকার ও সুরকার কে ?
 = আব্দুল লতিফ
.
২৫। জসীম উদ্দীনের ‘কবর’ কবিতাটি কোন ছন্দে
 রচিত ?
 = মাত্রাবৃত্ত । (মনে রাখুন সোনারতরী এবং চর্যাপদও
 মাত্রাবৃত্ত )

২৬। অগ্নিবীণার কোন কবিতার জন্য প্রকাশকারী
 পত্রিকাটির সেই সংখ্যা বাজেয়াপ্ত করা হয় ?
 = রক্তাম্বরধারিনী মা
.
২৭ । তাজকেরাতুল আম্বিয়া অবলম্বনে কে তাপস মালা রচনা করেন ?
 = ভাই গিরিশ চন্দ্র সেন
.
২৮ । জসীম উদ্দীনের ‘এক পয়সার বাঁশি‘ কোন
 ধরনের রচনা ?
 = শিশুতোষ
.

২৯। কাজী নজরুল ইসলাম কোন কবিতার জন্য
 কারাভোগ করেন ?
 = আনন্দময়ীর আগমনে
.
৩০ । শর্মিলা ও উর্মিলা রবীন্দ্রনাথের কোন
 উপন্যাসের নায়িকা ?
 = দুইবোন
.
৩১। রবীন্দ্রনাথের কোন উপন্যাসের মূল উপজীব্য সামাজিক নিয়ম নীতির দ্বন্দ্ব ?
 = যোগাযোগ
.
৩২। ‘ছিন্নপত্রে’র অধিকাংশ পত্র কাকে উদ্দেশ্য
 করে লেখা ?
 = ইন্দিরা দেবী
.
৩৩। বাংলা গদ্যের বিকাশে কোন বিদেশির অবদান
 সবচেয়ে বেশি ?
 = উইলিয়াম কেরি।

বিজ্ঞান

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

১।প্রাকৃতিক পলিমার - রাবার।
২।ভিনাইল ক্লোরাইড নামক মনোমার থেকে তৈরি হয় -পি ভি সি পাইপ।
৩।কৃত্রিম পলিমার - পলিথিন।
৪।প্যারাসুটের কাপড় তৈরিতে ব্যবহার - নাইলন।
৫।আলফা কী - পশম।
৬।প্লাষ্টিক শব্দের অর্থ - সহজে ছাঁচযোগ্য।
৭।পলিথিনের সংকেত -
৮।পলিমারের ক্ষুদ্র অনুকে বলে - মনোমার।
৯।পলিমার শব্দটি - গ্রীক।
১০।গ্রীক শব্দ "মেরোস" এর অর্থ - অংশ।
১১।মানুষের চুলে আর নখে থাকে - কেরাটিন প্রোটিন।
১২।তন্তুর রানী - রেশম।
১৩।চেল্লার অপর নাম - পিল।
১৪।জন্মদিনে ব্যবহারিত বেলুনে দ্রবীভূত হয় - বেনজিন।
১৫।রাবার সাধারণত কোন ধরনের হয় - হালকা বাদামি।
১৬।"পলি" অর্থ - অনেক।
১৭।উৎস অনুযায়ী পলিমার - ২ ভাগে ভাগ করা যায়।
১৮।আমরা যে পলিথিন ব্যবহার করি তা - "ইথিলিন" নামক মনোমার হতে তৈরি পলিমার।
১৯।তন্তু - ২ প্রকার।
২০।প্রায় ৪০ জাতের মেষ হতে পশম তৈরি হয় - ২০০ প্রকার।
৯ম-১০ম শ্রেনীর  বিজ্ঞান বই হতে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

১।হৃৎপিন্ড প্রসারণকে বলা হয় - ডায়াস্টোল।
২।প্রতিমিনিটে হার্টবিটকে বলে - ডাব।
৩।কার্ডিয়াক চক্রের ধাপ - ৪টি।
৪।LDL এর পূর্ণরুপ -Low Density Lipoprotein।
৫।সমগ্র রক্তে -৫৫% রক্তরস, ৪৫% রক্তকণিকা।
৬।রক্তের তরল অংশকে বলে - প্লাজমা।
৭।রক্ত কণিকা - ৩ প্রকার।
৮।রক্ত রসের -১০% জৈব ও অজৈব।
৯।রক্তরস আলাদা করলে রক্তের রং হবে - হালকা হলুদ।
১০।প্লেটলেট অর্থ - অণুচক্রিকা।
১১।ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হলে কোন অবস্থার সৃষ্টি হয় - পারপুরা।
১২।মানুষের রক্তের A গ্রুপ শতকরা - ৪২%।
১৩।মানুষের রক্তের B গ্রুপ শতকরা - ৯%।
১৪।মানুষের রক্তের AB গ্রুপ শতকরা - ৩%।
১৫।মানুষের রক্তের O+ গ্রুপ শতকরা - ৪৬%।
১৬।RBC - Red Blood cell।
১৭।রেসাস ফ্যাক্টরের সংকেত - Rh।
১৮।রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করে - ডা. কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার (১৯০০ সালে)।
১৯।Rh ফ্যাক্টরের নামকরন করা হয় - বানর দ্বারা।
২০।হৃৎপিন্ডের অবস্থান - দুই ফুসফুসের মাঝে।
২১।হৃৎপিন্ডের ওজন - ৩০০ গ্রাম।
২২।হৃৎপিন্ডের সংকোচনকে বলা হয় - সিস্টোল।
২৩।মানুষের হৃৎপিন্ড প্রকোষ্ঠ - ৪ ভাগে।
২৪।রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা - ৮০ থেকে ১২০ গ্রাম/ডেসি.লিটার।
২৫।HDL এর পূর্ণরুপ -High Density Lipoprotein।
৯ম-১০ম শ্রেনীর  বিজ্ঞান বই হতে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। 

১।জলের ঘনত্ব নির্ভরশীল - তাপমাত্রা উপর।
২।ভূ-পৃষ্টের মোট পানির শতকরা মিঠাপানি - ১ ভাগ।
৩।জলের ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি - ৪ ডিগ্রী সে:।
৪।বিশুদ্ধ পানির ধর্ম - স্বাদহীন,বর্ণহীন,গন্ধহীন।
৫।কোন জলীয় দ্রবণ এসিডীয় হলে এর pH - ৬.৫।
৬।বিশুদ্ধ পানির pH - ৭।
৭।
৮।ওষুধ তৈরিতে জল বিশুদ্ধ করা হয় - পাতন প্রক্রিয়ায়।
৯।এসিডের পরিমান বাড়লে pH এর মান - কমে।
১০।ব্লিচিং পাউডারের সংকেত - Ca(OC1)C1।
১১।আমেরিকায় উত্তর ওহাইও অঙ্গরাজ্যের মরা হ্রদটি নাম - এরি।
১২।রামসায় চুক্তি হয় - ১৯৭১ সালে।
১৩।রামসায় কনভেনশন সংশোধন হয় - ১৯৮২ সালে।
১৪।গঙ্গা জল বন্টন চুক্তি হয় - ১৯৭৭ সালে।
১৫।বুড়িগঙ্গা নদীর সাথে তুলনা করা হয় - এরি হ্রদের সাথে।
১৬।জলের স্ফুটনাঙ্ক - ৯৯.৯৮ ডিগ্রী সে:।
১৭।সমুদ্রের পানিকে বলে - Marine Water।
১৮।পানির অনুতে আছে - ২টি হাইড্রোজেন।
১৯।পৃথিবীর পানির মধ্যে শতকরা সমুদ্রের পানি - ৯০ ভাগ।
২০।পানির দ্রবীভূত অক্সিজেন মাত্রা ঠিক থাকে - সালোকসংশ্লেষনের মাধ্যমে।
২১।নদনদীর পানি - ক্ষারীয়।
২২।একলিটার বিশুদ্ধ পানির pH - ৭।
২৩।ত্বক ও ফুসফুসে ক্যান্সার সৃষ্টি করে - পারদ
২৪।রক্ত শূন্যতা হয় - সীসার অভাবে।
২৫।রামসায় চুক্তিতে বাংলাদেশ সম্মতি জ্ঞাপন ও স্বাক্ষর করে - ১৯৭৩ সালে।
৯ম-১০ম শ্রেনীর  বিজ্ঞান বই হতে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

১।কোষ গঠনে সাহায্য ও নিয়ন্ত্রন করে - ভিটামিন ই ও লাইসিন।
২।কার্বোহাইড্রেট C:H:O এর অনুপাত - ১:২:১।
৩।খাদ্যের কোন উপাদানটি মিষ্টি স্বাদযুক্ত - শর্করা।
৪।FRUIT SUGAR বলা হয় - ফ্রুকটোজকে।
৫।অামিষের শতকরা নাইট্রোজেন পরিমান - ১৬%
৬।অামিষের মৌলিক উপাদান কয়টি - ৪টি
৭।ইলিশের প্রোটিন অাছে - ২০
৮।মাছ থেকে কতভাগ প্রোটিন অাসে - ৮০ ভাগ।
৯।অামিষের অভাবে হয় - ম্যারাসমাস রোগ।
১০।মহিষের দুধে শক্তির পরিমান - ১১৭ ক্যালরী।
১১।শক্তি উৎপাদক খাদ্য - শর্করা।
১২।ভিটামিন এভাবে রোগ - রাতকানা জেরপথ্যালমিয়া।
১৩।খাদ্যে ফ্যাটি এসিড পাওয়া যায় - ২০ ধরনের।
১৪।ভিটামিন বি - ২০ প্রকার।
১৫।প্রাপ্ত বয়স্ক লোকের লৌহের প্রয়োজন - ৯গ্রাম।
১৬।খাদ্যের মধ্যে নিহিত শক্তির একক - কিলোক্যালরী।
১৭।Quetelet Index বলা হয় - BMI।
১৮।BMI- Body Mass index
১৯।দেহের চর্বি পরিমান নিদের্শক - BMI।
২০।BMI- ওজন/(উচ্চতা)^২।

এক কথায় প্রকাশ


1 অকালে পক্ক হয়েছে যা অকালপক্ব।
2 অনুতে (পশ্চাতে) জন্মেছে যে অনুজ
3 অভিজ্ঞতার অভাব আছে যার অনভিজ্ঞ।
4 অহংকার নেই যার নিরহংকার।
5 আচারে নিষ্ঠা আছে যার আচারনিষ্ঠ।
6 আদি থেকে অন্ত পর্যন্ত আদ্যন্ত, আদ্যোপান্ত ।
7 আপনাকে কেন্দ্র করে চিন্তা আত্মকেন্দ্রিক
8 ইতিহাস বিষয়ে অভিজ্ঞ যিনি ইতিহাসবেত্তা।
9 ইতিহাস রচনা করেন যিনি ঐতিহাসিক।
10 ইন্দ্রিয়কে জয় করেন যিনি জিতেন্দ্রিয়।
.
11 ঈষৎ আমিষ (আঁষ) গন্ধ যার আঁষটে।
12 উপকারীর অপকার করে যে কৃতঘ্ন।
13 উপকারীর উপকার স্বীকার করে না যে অকৃতজ্ঞ
14 উপকারীর উপকার স্বীকার করে যে কৃতজ্ঞ।
15 এক থেকে শুরু করে ক্রমাগত একাদিক্রমে।
16 কর্ম সম্পাদনে পরিশ্রমী কর্মঠ।
17 কোনাে ভাবেই যা নিবারণ করা যায় না অনিবার্য।
18 চক্ষুর সম্মুখে সংঘটিত চাক্ষুষ
19 জীবিত থেকেও যে মৃত জীবন্মৃত
20 তল স্পর্শ করা যায় না যার অতলস্পর্শী।
21 পা থেকে মাথা পর্যন্ত আপাদমস্তক।
22 ফল পাকলে যে গাছ মরে যায় ওষধি।
.
23 যা অতি দীর্ঘ নয় নাতিদীর্ঘ।
24 যা কষ্টে জয় করা যায় দুর্জয়।
25 যা কষ্টে লাভ করা যায় দুর্লভ।
26 যা কোথাও উঁচু কোথাও নিচু বন্ধুর।
27 যা ক্রমশ বর্ধিত হচ্ছে বর্ধিষ্ণু।
28 যা খুব শীতল বা উষ্ণ নয় নাতিশীতােষ্ণ।
29 যা দীপ্তি পাচ্ছে দেদীপ্যমান।
30 যা পূর্বে ছিল এখন নেই ভূতপূর্ব।
31 যা পূর্বে দেখা যায় নি অদৃষ্টপূর্ব
32 যা পূর্বে শােনা যায় নি অশ্রুতপূর্ব
33 যা বলা হয় নি অনুক্ত
34 যা বলার যােগ্য নয় অকথ্য
35 যার অন্য উপায় নেই অনন্যোপায়।
36 যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে প্রত্যুৎপন্নমতি
37 যার বংশ পরিচয় এবং স্বভাব কেউই জানে না অজ্ঞাতকুলশীল
38 যার সর্বস্ব হারিয়ে গেছে সর্বহারা, হৃতসর্বস্ব।
39 যিনি বক্তৃতা দানে পটু বাগ্মী।।
40 যে ক্রমাগত রােদন করছে রােরুদ্যমান।
41 যে নারী বীর সন্তান প্রসব করে বীরপ্রসূ
42 যে নারীর সন্তান বাঁচে না মৃতবৎসা।
43 যে বন হিংস্র জন্তুতে পরিপূর্ণ শ্বাপদসংকুল
44 যে বিষয়ে কোনাে বিতর্ক (বা বিসংবাদ) নেই অবিসংবাদিত।
45 যে রব শুনে এসেছে রবাহুত
46 যে রােগ নির্ণয় করতে হাতড়িয়ে ক্লান্ত হাতুড়ে
47 লাভ করার ইচ্ছা লিপ্সা।
48 সকলের জন্য প্রযােজ্য সর্বজনীন।
49 হনন করার ইচ্ছা জিঘাংসা
.
.
শুধু ৯ম-১০ম শ্রেণির বাংলা ব্যাকরণ থেকে প্রাপ্ত এক কথায় প্রকাশ: ৫১টি
ক্রম বর্ধিত রূপ এক কথায় প্রকাশ
1 অক্ষির সমক্ষে বর্তমান প্রত্যক্ষ।
2 অনেকের মধ্যে একজন অন্যতম।
3 আকাশে বেড়ায় যে আকাশচারী, খেচর।
4 আপনাকে যে পণ্ডিত মনে করে পণ্ডিতম্মন্য।
5 আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাস আছে যার আস্তিক।
6 আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাস নেই যার নাস্তিক।
7 একই মাতার উদরে জাত যে সহােদর।
8 দিনে যে একবার আহার করে একাহারী।
9 নদী মেখলা যে দেশের নদীমেখলা।
10 নষ্ট হওয়াই স্বভাব যার নশ্বর।
11 নৌকা দ্বারা জীবিকা নির্বাহ করে যে নাবিক।
12 বিদেশে থাকে যে প্রবাসী।।
13 বিশ্বজনের হিতকর বিশ্বজনীন।
14 মৃতের মতাে অবস্থা যার মুমূর্ষ।
15 যা অধ্যয়ন করা হয়েছে অধীত।
16 যা আঘাত পায়নি অনাহত।
17 যা উদিত হচ্ছে উদীয়মান।
18 যা কখনাে নষ্ট হয় না অবিনশ্বর।
19 যা চিন্তা করা যায় না অচিন্তনীয়, অচিন্ত্য।
20 যা জলে ও স্থলে চরে উভচর।
21 যা জলে চরে জলচর।
22 যা থলে চরে থলচর।
23 যা দমন করা কষ্টকর দুর্দমনীয়।
24 যা দমন করা যায় না অদম্য।
25 যা নিবারণ করা কষ্টকর দুর্নিবার।
26 যা বার বার দুলছে দোদুল্যমান।
27 যা বিনা যত্নে লাভ করা গিয়েছে অযত্বলন্ধ।
28 যা মর্ম স্পর্শ করে মর্মস্পর্শী।
29 যা সম্পন্ন করতে বহু ব্যয় হয় ব্যয়বহুল।
30 যা সাধারণের মধ্যে দেখা যায় না এমন অনন্যসাধারণ।
31 যার আকার কুৎসিত কদাকার।
32 যার কোনাে উপায় নেই নিরুপায়।
33 যার কোনাে কিছু থেকেই ভয় নেই অকুতােভয়।
34 যার প্রকৃত বর্ণ ধরা যায় না বর্ণচোরা।
35 যার বিশেষ খ্যাতি আছে বিখ্যাত।
36 যে গাছ অন্য গাছকে আশ্রয় করে বাঁচে পরগাছা।
37 যে গাছ কোনাে কাজে লাগে না আগাছা।
38 যে গাছে ফল ধরে, কিন্তু ফুল ধরে না বনস্পতি।
39 যে নারী জীবনে একমাত্র সন্তান প্রসব করেছে কাককন্ধ্যা।
40 যে নারী নিজে বর বরণ করে নেয় স্বয়ংবরা।
41 যে নারীর কোনাে সন্তান হয় না বন্ধ্যা।
42 যে পুরুষ বিয়ে করেছে কৃতদার।
43 যে পুরুষের চেহারা দেখতে সুন্দর সুদর্শন।
44 যে বাতু থেকে উৎখাত হয়েছে উদ্বাস্তু।
45 যে ভবিষ্যৎ না ভেবেই কাজ করে অবিমৃষ্যকারী।
46 যে ভবিষ্যতের চিন্তা করে না বা দেখে না অপরিণামদর্শী।
47 যে মেয়ের বিয়ে হয়নি অনুঢ়া।
48 যে শুনেই মনে রাখতে পারে শ্রুতিধর।
49 যে সকল অত্যাচারই সয়ে যায় সর্বংসহা।
50 শুভ ক্ষণে জন্ম যার ক্ষণজন্মা।
51 সম্মুখে অগ্রসর হয়ে অভ্যর্থনা প্রত্যুদৃগমন।
.
.
সৌমিত্র শেখর ও বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা এক কথায় প্রকাশ: ১-৫০
ক্রম বর্ধিত রূপ এক কথায় প্রকাশ
১ (যে পুরুষ) পত্নী সহ বর্তমান সপত্নীক
২ (যে পুরুষ) স্ত্রীর বশীভূত স্ত্রৈণ
৩ অকর্মণ্য গবাদি পশু রাখার স্থান পিজরাপোল
৪ অকালে উৎপন্ন কুমড়া অকালকুষ্মাণ্ড
৫ অক্ষি পত্রের (চোখের পাতা) লােম অক্ষিপক্ষ্ম
৬ অক্ষিতে কাম যার (যে নারীর) কামাক্ষী
৭ অক্ষির অগােচরে পরোক্ষ
৮ অক্ষির অভিমুখে প্রত্যক্ষ
৯ অক্ষির সমীপে সমক্ষ
১০ অগ্রহায়ণ মাসে সন্ধ্যাকালীন ব্রত (কুমারীদের) সেঁজুতি
১১ অজ (ছাগল)কে গ্রাস করে যা অজগর
১২ অতিশয় ঘটা বা জাকজমক বড়ম্বর
১৩ অধর-প্রান্তের হাসি বক্রোষ্ঠিকামর
১৪ অনশনে মৃত্যু প্রায়
১৫ অনুকরণ করার ইচ্ছা অনুচিকীর্ষা
১৬ অনুসন্ধান করার ইচ্ছা অনুসন্ধিৎসা
১৭ অন্তরে জল আছে এমন যে (নদী) অন্তঃসলিলা
১৮ অন্তরে যা ঈক্ষণ (দেখার) যােগ্য অন্তরিক্ষ
১৯ অন্ন-ব্যঞ্জন ছাড়া অন্য আহার্য জলপান
২০ অন্য গতি নাই যার অগত্যা
২১ অন্যের অপেক্ষা করতে হয় না যাকে অনপেক্ষ
২২ অন্যের মনােরঞ্জনের জন্য অসত্য ভাষণ উপচার
২৩ অপকার করার ইচ্ছা অপচিকীর্ষা
২৪ অবজ্ঞায় নাক উঁচু করেন যিনি উন্নাসিক।
২৫ অভ্র (মেঘ) লেহন / স্পর্শ করে যা অভ্রংলিহ
২৬ অরিকে দমন করে যে অরিন্দম।
২৭ অলঙ্কারের ধ্বনি শিঞ্জন।
২৮ অশ্বের ডাক হ্রেষা।
২৯ আকাশ ও পৃথিবী বা স্বর্গ ও মর্ত্য ক্রন্দসী
৩০ আকাশ ও পৃথিবীর অন্তরাল রোদসী
৩১ আকাশে (খ-তে) ওড়ে যে বাজি খ-ধূপ
৩২ আকাশে (খ-তে) চরে যে খেচর / খচর
৩৩ আনন্দজনক ধ্বনি নন্দিঘোষ
৩৪ আভিজাত্যপূর্ণ মনে হলেও আসলে অর্থহীন ও বিভ্রান্তিকর হিংটিংছট
৩৫ আয়ুর পক্ষে হিতকর আয়ুষ্য
৩৬ আশীর্বাদ ও অভয়দানসূচক হাতের মুদ্রা বরাভয়।
৩৭ আশ্বিনমাসের পূর্ণিমা তিথি কোজাগর
৩৮ ইতস্তত গমনশীল বা সঞ্চরণশীল বিসর্পী।
৩৯ ইন্দ্রকে জয় করেন যিনি ইন্দ্রজিৎ।
৪০ ইন্দ্রজাল (জাদু) বিদ্যায় পারদর্শী ঐন্দ্রজালিক
৪১ ইন্দ্রের অশ্ব উচ্চৈঃশ্রবা।
৪২ ঈষৎ উষ্ণ কবোষ্ণ
৪৩ উচচানে অবস্থিত ক্ষদ্র কটির টঙ্গি
৪৪ উদক (জল) পানের ইচ্ছা উদন্যা
৪৫ উপদেশ ছাড়া লব্ধ প্রথম জ্ঞান উপজ্ঞা
৪৬ উরস (বক্ষ) দিয়ে হাঁটে যে উরগ (সর্প)
৪৭ ঋণ শােধের জন্য যে ঋণ করা হয় ঋণার্ণ
৪৮ ঋতুতে ঋতুতে যজ্ঞ করেন যিনি ঋত্বিক
৪৯ এক বস্তুতে অন্য বস্তুর কল্পনা অধ্যাস।
৫০ একশত পঞ্চাশ বছর সার্ধশতবর্ষ
.
.
সৌমিত্র শেখর ও বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা এক কথায় প্রকাশ: ৫১-১০০
ক্রম বর্ধিত রূপ এক কথায় প্রকাশ
৫১ ঐতিহাসিককালেরও আগের প্রাগৈতিহাসিক
৫২ কথার মধ্যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রসঙ্গ বা প্রবচনাদি প্রয়ােগ বুনি
৫৩ করার ইচ্ছা চিকীর্ষা।
৫৪ কাচের তৈরি বাড়ি শিশমহল।
৫৫ কাজে যার অভিজ্ঞতা আছে করিতকর্মা
৫৬ কি করতে হবে তা বুঝতে না পারা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
৫৭ কুকুরের ডাক বুক্কন
৫৮ কুমারীর পুত্র কানীনময়
৫৯ কোকিলের ডাক কুহু
৬০ কোনাে কিছু থেকেই যার ভয় নেই অকুতোভয়
৬১ ক্ষমা করার ইচ্ছা চিক্ষমিষা
৬২ ক্ষমার যােগ্য ক্ষমার্হ।
৬৩ ক্ষুদ্র অঙ্গ উপাঙ্গ
৬৪ ক্ষুদ্র কূপ পাতকুয়া।
৬৫ ক্ষুদ্র গাছ গাছড়া।
৬৬ ক্ষুদ্র গ্রাম পল্লিগ্রাম
৬৭ ক্ষুদ্র চিহ্ন বিন্দু
৬৮ ক্ষুদ্র জাতীয় বক বলাক।
৬৯ ক্ষুদ্র ঢাক বা ঢাক জাতীয় বাদ্যযন্ত্র নাকাড়া
৭০ ক্ষুদ্র তিীয় বকের শ্রেণি বলাকা
৭১ ক্ষুদ্র নদী সারণি
৭২ ক্ষুদ্র নাটক নাটিকা।
৭৩ ক্ষুদ্র নালা নালি।
৭৪ ক্ষুদ্র প্রলয় খণ্ডপ্রলয়
৭৫ ক্ষুদ্র প্রস্তরখণ্ড নুড়ি
৭৬ ক্ষুদ্র ফেঁড়া ফুসকুড়ি
৭৭ ক্ষুদ্র বা নিচু কাঠের আসন পিড়ি
৭৮ ক্ষুদ্র বাগান বাগিচা
৭৯ ক্ষুদ্র বিন্দু ফুটকি
৮০ ক্ষুদ্র মৃৎপাত্র ভঁড়
৮১ ক্ষুদ্র রথ রথার্ভক
৮২ ক্ষুদ্র রাজা রাজড়া
৮৩ ক্ষুদ্র লতা লতিকারুকার
৮৪ ক্ষুদ্র লেবু পাতিলেবু
৮৫ ক্ষুদ্র শিয়াল খেকশিয়াল
৮৬ ক্ষুদ্র হাঁস পাতিহাঁস
৮৭ ক্ষুদ্রকায় ঘােড়া টাটু
৮৮ গদ্যপদ্যময় কাব্য চম্পু
৮৯ গমন করার ইচ্ছা জিগমিষা
৯০ গম্ভীর ধ্বনি মন্দ্র।
৯১ গরুর খুরে চিহ্নিত স্থান গোষ্পদ
৯২ গুরু বাসগৃহ গুরুকুল।
৯৩ ঘরের অভাব হা-ঘর
৯৪ চতুরঙ্গ অষ্টপ্রহর (সারা দিন) ব্যবহার্য যা আটপৌরে
৯৫ চার অভ্রান্ত জ্ঞান প্রমা।
৯৬ চৈত্র মাসে উৎপন্ন ফসল চৈতালি
৯৭ চোখের কোণ অপাঙ্গ
৯৮ জয় করার ইচ্ছা জিগীষা
৯৯ জয়ের জন্য যে উৎসব জয়ন্তী
১০০ জলপানের জন্য দেয় অর্থ জলপানি (বৃত্তি)
.
.
সৌমিত্র শেখর ও বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা এক কথায় প্রকাশ: ১০১-১৫০
ক্রম বর্ধিত রূপ এক কথায় প্রকাশ
১০১ জলে ও স্থলে চরে যে উভচর।
১০২ জানবার ইচ্ছা জিজ্ঞাসা
১০৩ জ্বল জ্বল করছে যা জাজ্বল্যমান।
১০৪ জ্বলছে যে অর্চি (শিখা) জ্বলদর্চি
১০৫ ঠেঙিয়ে ডাকাতি করে যারা ঠ্যাঙারে।
১০৬ তুরিত গমন করতে পারে যে তুরগ (ঘোড়া)
১০৭ তৃণাচ্ছাদিত ভূমি শাল।
১০৮ ত্রাণ লাভ করার ইচ্ছা তিতীর্ষা
১০৯ দমন করা কষ্টকর যাকে দুর্দমনীয়
১১০ দমন করা যায় না যাকে অদম্য
১১১ দান করার ইচ্ছা দিৎসা
১১২ দিনের অপর ভাগ অপরাহু
১১৩ দিনের পূর্ব ভাগ পূর্বাহ
১১৪ দিনের মধ্য ভাগ মধ্যাহ্ন
১১৫ দিনের সায় (অবসান) ভাগ সায়াহ্ন
১১৬ দুয়ের মধ্যে একটি অন্যতর
১১৭ দেখবার ইচ্ছা দিদৃক্ষা
১১৮ দেখে চোখের আশা মেটে না যাকে অতৃপ্তদৃশ্য
১১৯ দ্বারে থাকে যে দৌবারিক।
১২০ ধনুকের ধ্বনি টঙ্কার
১২১ ধন্যবাদের যােগ্য ধন্যবাদাহ
১২২ ধর্মপুরুষ বা সন্ন্যাসীর পর্যটন পরিব্রাজন
১২৩ ধর্মীয় কাজ করার জন্য তীর্থভ্রমণ প্রব্রজ্যা
১২৪ ধুর (তীক্ষ্ণ বুদ্ধি) ধারণ করে যে ধুরন্ধর
১২৫ নষ্ট হওয়া স্বভাব যার নশ্বর।
১২৬ নারীর কটিভূষণ রশনা।
১২৭ নারীর কোমরবেষ্টনিভূষণ মেখলা
১২৮ নারীর লীলাময়ী নৃত্য লাস্য
১২৯ নিতান্ত দগ্ধ হয় যে সময়ে (গ্রীষ্মকাল) নিদাঘ
১৩০ নিন্দা করার ইচ্ছা জুগুপ্সা
১৩১ নির্মাণ করার ইচ্ছা নির্মিসা
১৩২ নীল বর্ণ পদ্ম ইন্দির।
১৩৩ নূপুরের ধ্বনি নিকৃণ
১৩৪ ন্যায় শাস্ত্র জানেন যিনি নৈয়ায়িক
১৩৫ পঁচিশ বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব রজত জয়ন্তী
১৩৬ পঙক্তিতে বসার অনুপযুক্ত অপাঙতেয়
১৩৭ পঞ্চাশ বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব সুবর্ণ জয়ন্তী
১৩৮ পত্নী বর্তমান থাকা সত্ত্বেও পুনর্বিবাহ অধিবেদন
১৩৯ পত্নীর সাথে বর্তমান সপত্নীক
১৪০ পদ্মের উঁটা বা নাল মৃণাল।
১৪১ পদ্মের ঝাড় বা মৃণালসমূহ মৃণালিনী
১৪২ পদ্মের ন্যায় অক্ষি বা চোখ পুণ্ডরীকাক্ষ
১৪৩ পরকে (কোকিল শাবক) পালন করে যে পরভৃৎ (কাক)
১৪৪ পরের (কাকের) দ্বারা প্রতিপালিত যে পরভৃত (কোকিল)
১৪৫ পা দিয়ে যে চলে না পন্নগ (সর্প)।
১৪৬ পা ধােয়ার জল পাদ্য
১৪৭ পান করার ইচ্ছা পিপাসা
১৪৮ পিতৃগৃহবাসিনী চিরন্টী
১৪৯ পুণ্যকর্ম সম্পাদনের জন্য শুভ দিন পুণ্যাহ।
১৫০ পুরুষের উদ্দাম নৃত্য তাণ্ডব
.
.
সৌমিত্র শেখর ও বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা এক কথায় প্রকাশ: ১৫১-২০০
ক্রম বর্ধিত রূপ এক কথায় প্রকাশ
১৫১ পুরুষের কটিবন্ধ সরাসন
১৫২ পুরুষের কর্ণভূষণ বীরবৌলি
১৫৩ পূর্ব ও পরের অবস্থা পৌর্বাপর্যয়
১৫৪ পেঁচা বা উলুকের ডাক হ্যাকার
১৫৫ পৌষ মাসে উৎপন্ন ফসল পৌষালি
১৫৬ প্রতিকার করার ইচ্ছা প্রতিচিকীর্ষা
১৫৭ প্রতিবিধান করার ইচ্ছা প্রতিবিধিৎসা
১৫৮ প্রবেশ করার ইচ্ছা বিবক্ষা
১৫৯ প্রশংসার যােগ্য প্রশংসাৰ্য
১৬০ প্রাণ ওষ্ঠাগত হবার মতাে অবস্থা লবেজান
১৬১ প্রায় প্রভাত হয়েছে এমন প্রভাতকল্পা
১৬২ প্রিয় কাজ করার ইচ্ছা প্রিয়চিকীর্ষা।
১৬৩ ফুল হতে জাত ফুলেল
১৬৪ ফেলে দেবার যােগ্য ফেনায়ক
১৬৫ বড় ভাই থাকতে ছােট ভাইয়ের বিয়ে পরিবেদন।
১৬৬ বন্দুক বা তির ছোড়ার অনুশীলনের জন্য স্থাপিত এ লক্ষ্য চাঁদমারি
১৬৭ বহু গৃহ থেকে ভিক্ষা সংগ্রহ করা মাধুকরী/মধুকরী
১৬৮ বাঘের চর্ম কৃত্তি
১৬৯ বাতাসে (ক-তে) চরে যে কপােত
১৭০ বাদ্যযন্ত্রের ধ্বনি ঝংকার
১৭১ বাস করার ইচ্ছা বিবৎসা
১৭২ বিজয় লাভের ইচ্ছা বিজিগীষা
১৭৩ বিশেষ খ্যাতি আছে যার বিখ্যাত
১৭৪ বিহায়সে (আকাশ) বিচরণ করে যে বিহগ/বিহঙ্গ
১৭৫ বীরের গর্জন হুঙ্কার
১৭৬ বেঁচে থাকার ইচ্ছা জিজীবিষা।
১৭৭ ভােজন করার ইচ্ছা বুভুক্ষা
১৭৮ ভুজের সাহায্যে (এঁকে বেঁকে) চলে যে ভুজগ/ভুজঙ্গ(স)
১৭৯ ভুলহীন ঋষি বাক্য আপ্তবাক্য
১৮০ ভ্রমরের শব্দ গুঞ্জন।
১৮১ ময়ূরের ডাক কেকা
১৮২ মশত বর্ণ পদ পৰীক
১৮৩ মাছিও প্রবেশ করে না যেখানে নির্মক্ষিক
১৮৪ মাটিতে গড়াগড়ি দিচ্ছে এমন উপবৃত্ত
১৮৫ মাণের যােগ্য ঘেয়।
১৮৬ মান্যব্যক্তি বিদায়কালে কিছুদূর এগিয়ে দেওয়া অনুব্রজন
১৮৭ মান্যব্যক্তিকে অভ্যর্থনার জন্য কিছুদূর এগিয়ে যাওয়া প্রত্যুৎগমন
১৮৮ মায়া (ছল) জানে না যে অমায়িক
১৮৯ মাসের শেষ দিন সংক্রান্তি।
১৯০ মােরগের ডাক শকুনিবাদ
১৯১ মিলনের ইচ্ছায় নায়ক বা নায়িকার সঙ্কেত স্থানে গমন অভিসার
১৯২ মুক্তি পেতে ইচ্ছা মুমুক্ষা
১৯৩ মৃত্তিকার দ্বারা নির্মিত মৃন্ময়
১৯৪ যা অতিক্রম করা যায় না অনতিক্রম্য
১৯৫ যা অনুভব করা হচ্ছে অনুভূয়মান
১৯৬ যা অপনয়ন (দূর) করা কষ্টকর দূরপনেয়
১৯৭ যা অপনয়ন (দূর) করা যায় না অনপনেয়
১৯৮ যা অস্ত যাচ্ছে অস্তায়মান
১৯৯ যা আগুনে পােড়ে না অগ্নিসহ।
২০০ যা আঘাত পায় নি অনাহত
.
.
সৌমিত্র শেখর ও বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা এক কথায় প্রকাশ:২০১-২৫০
ক্রম বর্ধিত রূপ এক কথায় প্রকাশ
২০১ যা আহুত (ডাকা) হয় নি অনাহুত
২০২ যা উচ্চারণ করা কঠিন দুরুচ্চার্য।
২০৩ যা উচ্চারণ করা যায় না অনুচ্চার্য।
২০৪ যা উপলব্ধি করা যাচ্ছে উপলভ্যমান
২০৫ যা ক্রমশ ক্ষয়প্রাপ্ত হচ্ছে ক্ষীয়মাণ।
২০৬ যা ক্রমশ দূরে সরে যাচ্ছে অপসৃয়মাণ
২০৭ যা ক্রমশ বিস্তীর্ণ হচ্ছে ক্রমবিস্তাৰ্যমান
২০৮ যা ক্রয় করার যােগ্য ক্রেয়
২০৯ যা চিবিয়ে খাবার যােগ্য চর্ব
২১০ যা চুষে খাবার যােগ্য চোষ্য।
২১১ যা চেটে খাবার যােগ্য লেহ্য।
২১২ যা জল দেয় জলদ (মেঘ)
২১৩ যা ধারণ বা পােষণ করে ধর্ম।
২১৪ যা নিজের দ্বারা অর্জিত স্বােপার্জিত
২১৫ যা পান করার যােগ্য পেয়।
২১৬ যা পুনঃ পুনঃ দীপ্তি পাচ্ছে দেদীপ্যমান
২১৭ যা পুনঃ পুনঃ দুলছে দোদুল্যমান
২১৮ যা পূর্বে কখনাে হয় নি অভূতপূর্ব
২১৯ যা পূর্বে চিন্তা করা যায় নি অচিন্তিতপূর্ব
২২০ যা প্রকাশ করা হয় নি অব্যক্ত
২২১ যা প্রতিরােধ করা যায় না অপ্রতিরােধ্য।
২২২ যা প্রমাণ করা যায় না অপ্রমেয়
২২৩ যা বচন / বাক্যে প্রকাশযােগ্য নয় অনির্বচনীয়
২২৪ যা বলা হচ্ছে বক্ষ্যমাণ
২২৫ যা বহন করা হচ্ছে নীয়মান
২২৬ যা বিক্রয় করার যােগ্য বিক্রেয়
২২৭ যা মাটি ভেদ করে ওঠে উদ্ভিদ।
২২৮ যা মুছে ফেলা যায় না দুর্মোচ্য
২২৯ যা শল্য-ব্যথা দূরীকৃত করে বিশল্যকরণী
২৩০ যা সহজে জানা যায় না দুয়ে ।
২৩১ যার অর্থ নেই অর্থহীন
২৩২ যার ঈহা (চেষ্টা) নেই নিরীহ
২৩৩ যার কোনাে তিথি নেই অতিথি
২৩৪ যার চারদিকে স্থল হ্রদ
২৩৫ যার দাড়ি গোঁফ উঠে নি অজাতশত্রু
২৩৬ যার দুই দিক বা চার দিকে জল দ্বীপ
২৩৭ যার দুটি মাত্র দাঁত দ্বিরদ (হাতি)
২৩৮ যার দুবার জন্ম হয় দ্বিজ
২৩৯ যার দুহাত সমান চলে সব্যসাচী
২৪০ যার পুত্র নেই অপুত্রক
২৪১ যার পূর্বজন্মের কথা স্মরণ আছে জাতিস্মর
২৪২ যার বরাহের (শূকর) মতাে খুর বরাখুরে
২৪৩ যার বেশবাস সংবৃত নয় অসংবৃত
২৪৪ যার শুভ ক্ষণে জন্ম ক্ষণজন্মা
২৪৫ যিনি অতিশয় হিসাবি পাটোয়ারি
২৪৬ যুদ্ধ থেকে যে বীর পালায় না সংশপ্তক
২৪৭ যুদ্ধে স্থির থাকেন যিনি যুধিষ্ঠির
২৪৮ যে (পুরুষ) দ্বার পরিগ্রহ করে নি অকৃতদার
২৪৯ যে (পুরুষ) দ্বার পরিগ্রহ করেছে কৃতদার
২৫০ যে (পুরুষ) প্রথম স্ত্রী জীবিত থাকতে দ্বিতীয় দার পরিগ্রহ করেছে অধিবেত্তা
.
.
সৌমিত্র শেখর ও বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা এক কথায় প্রকাশ: ২৫১-৩০০
ক্রম বর্ধিত রূপ এক কথায় প্রকাশ
২৫১ যে অগ্র-পশ্চাৎ চিন্তা না-করে কাজ করে অবিমৃশ্যকারী
২৫২ যে অন্য দিকে মন দেয় না অনন্যমনা
২৫৩ যে অপরের লেখা চুরি করে নিজনামে চালায় কুম্ভীলক
২৫৪ যে আকৃষ্ট হচ্ছে কৃষ্যমাণ
২৫৫ যে আপনাকে কৃতার্থ মনে করে কৃতার্থম্মন্য
২৫৬ যে আপনাকে পণ্ডিত মনে করে পণ্ডিতম্মন্য
২৫৭ যে আপনাকে হত্যা করে আত্মঘাতী
২৫৮ যে আলােতে কুমুদ ফোটে কৌমুদী
২৫৯ যে গমন করে না নগ পাহাড়)
২৬০ যে গাঁজায় নেশা করে গেঁজেল
২৬১ যে গাভি প্রসবও করে না, দুধও দেয় না গােবশা।
২৬২ যে গৃহের বাইরে রাত্রিযাপন করতে ভালােবাসে বারমুখাে ।
২৬৩ যে জমিতে দুবার ফসল হয় দো-ফসলি
২৬৪ যে জমিতে ফসল জন্মায় না ঊষর
২৬৫ যে তির নিক্ষেপে পটু তিরন্দাজ
২৬৬ যে দিন তিন তিথির মিলন ঘটে ত্র্যহস্পর্শ
২৬৭ যে নারী (বা গাভী) দুগ্ধবতী পয়স্বিনী
২৬৮ যে নারী অঘটন ঘটাতে পারদর্শী অঘটনঘটনপটিয়সী
২৬৯ যে নারী অতি উজ্জ্বল ও ফর্সা মহাশ্বেতা
২৭০ যে নারী অপরের দ্বারা প্রতিপালিতা পরভৃতা বা পরভৃতিকা
২৭১ যে নারী আনন্দ দান করে বিনােদিনী
২৭২ যে নারী একবার সন্তান প্রসব করেছে কাকবন্ধ্যা
২৭৩ যে নারী কহলপ্রিয় খাপ্তানী
২৭৪ যে নারী চিত্রে অর্পিতা বা নিবদ্ধা চিত্রার্পিতা
২৭৫ যে নারী দেহ সৌষ্ঠব সম্পন্না অঙ্গনা
২৭৬ যে নারী পূর্বে অন্যের স্ত্রী ছিল অন্যপূর্বা
২৭৭ যে নারী প্রিয় বাক্য বলে প্রিয়ংবদা
২৭৮ যে নারী বার (সমূহ) গামিনী বারাঙ্গনা।
২৭৯ যে নারী বীর বীরাঙ্গনা
২৮০ যে নারী শিশুসন্তানসহ বিধবা বালপুত্রিকা
২৮১ যে নারী সাগরে বিচরণ করে সাগরিকা
২৮২ যে নারী সুন্দরী রামা
২৮৩ যে নারী সূর্যকে দেখে না (অন্তঃপুরে থাকে) অসূর্যম্পশ্যা
২৮৪ যে নারী স্বয়ং পতি বরণ করে স্বয়ংবরা
২৮৫ যে নারীর (মেয়ের বিয়ে হয় নি কুমারী
২৮৬ যে নারীর অসূয়া (হিংসা) নেই অনসূয়া
২৮৭ যে নারীর দুটি মাত্র পুত্র দ্বিপুত্রিকা।
২৮৮ যে নারীর নখ শূৰ্পের (কুলা) মত শূর্পণখা
২৮৯ যে নারীর পঞ্চ স্বামী পঞ্চভর্তকা
২৯০ যে নারীর বিয়ে হয় না অনূঢ়া(আইবুড়াে অর্থে)
২৯১ যে নারীর বিয়ে হয়েছে ঊঢ়া
২৯২ যে নারীর সতীন/শত্রু নেই নিঃসপ্ত
২৯৩ যে নারীর সন্তান হয় না বন্ধ্যা
২৯৪ যে নারীর সম্প্রতি বিয়ে হয়েছে নবােঢ়া।
২৯৫ যে নারীর সহবাসে মৃত্যু হয় বিষকন্যকা
২৯৬ যে নারীর স্বামী (ভর্তা) বিদেশে থাকে প্রােষিতভর্তৃকা
২৯৭ যে নারীর স্বামী ও পুত্র জীবিত বীরা বা পুরন্ধ্রী
২৯৮ যে নারীর স্বামী ও পুত্র মৃত অবীরা
২৯৯ যে নারীর স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করেছে বা অধিবিন্না
৩০০ যে নারীর হাসি কুটিলতাবর্জিত শুচিস্মিতা
.
.
সৌমিত্র শেখর ও বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা এক কথায় প্রকাশ: ৩০১-৩৭৬
ক্রম বর্ধিত রূপ এক কথায় প্রকাশ
৩০১ যে নারীর হাসি সুন্দর সুস্মিতা
৩০২ যে পরের গুণেও দোষ ধরে অসূয়ক
৩০৩ যে পুত্রের মাতা কুমারী কানীন
৩০৪ যে পুরুষের স্ত্রী বিদেশে থাকে প্রােষিতপত্নীক বা প্রােষিতভার্য
৩০৫ যে বিদ্যা লাভ করেছে কৃতবিদ্য
৩০৬ যে বৃক্ষের ফল হয় কিন্তু ফুল হয় না বনস্পতি
৩০৭ যে মেঘে প্রচুর বৃষ্টি হয় সংবর্ত
৩০৮ যে মেয়ের বয়স দশ বৎসর কন্যকা।
৩০৯ যে রূপ ইচ্ছা যদৃচ্ছা
৩১০ যে সন্তান পিতার মৃত্যুর পর জন্মে মরণােত্তরজাতক
৩১১ যে সব গাছ থেকে ঔষধ প্রস্তুত হয় ঔষধি।
৩১২ যে সমাজের (বর্ণের) অন্তদেশে জন্মে অন্ত্যজ
৩১৩ যে সর্বত্র গমন করে সর্বগ
৩১৪ যে সুপথ থেকে কুপথে যায় উন্মার্গগামী
৩১৫ যেখানে মৃতজন্তু ফেলা হয় ভাগাড় / উপশল্য
৩১৬ যে-শিশু আটমাসে জন্মগ্রহণ করেছে আটাসে
৩১৭ রক্ত বর্ণ পদ্ম কোকনদ
৩১৮ রমণের ইচ্ছা রিরংসা
৩১৯ রাজহাঁস (পক্ষীর) কর্কশ ডাক ক্রেঙ্কার
৩২০ রাত্রিকালীন যুদ্ধ সৌপ্তিক
৩২১ রাত্রির তিনভাগ একত্রে ত্রিযামা
৩২২ রাত্রির প্রথম ভাগ পূর্বরাত্র
৩২৩ রাত্রির মধ্যভাগ মহানিশা
৩২৪ রাত্রির শেষভাগ পররাত্র
৩২৫ রাহ বা রাস্তায় ডাকাতি রাহাজানি
৩২৬ রােদে শুকোনাে আম আমশি
৩২৭ রেশম দিয়ে নির্মিত রেশমি
৩২৮ লবণ কম দেওয়া হয়েছে এমন আলুনি
৩২৯ লাফিয়ে চলে যে প্লবগ (ব্যাঙ/বানর)।
৩৩০ শত্রুকে জয় করেন যিনি পরঞ্জয় বা শত্রুজিৎ
৩৩১ শত্রুকে হত্যা করেন যিনি শত্রুঘ্ন ।
৩৩২ শােনামাত্র যার মনে থাকে শ্রুতিধর
৩৩৩ শুকনাে পাতার শব্দ মর্মর।
৩৩৪ ষাট বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব হীরক জয়ন্তী
৩৩৫ সকলের জন্য হিতকর বা মঙ্গলজনক সর্বজনীন
৩৩৬ সদ্য দোহনকৃত উষ্ণ দুধ ধাররাষ্ণ
৩৩৭ সব কিছু সহ্য করেন যিনি সর্বংসহা
৩৩৮ সমুদ্র থেকে হিমালয় পর্যন্ত আসমুদ্রহিমাচল
৩৩৯ সমুদ্রের ঢেউ ঊর্মি।
৩৪০ সমুদ্রের ঢেউয়ের শব্দ কল্লোল
৩৪১ সরােবরে জন্যে যা সরােজ
৩৪২ সর্বত্র গমন করেন যিনি সর্বগ
৩৪৩ সাপের খােলস নিমোক বা কধুক
৩৪৪ সিংহের নাদ (ডাক) হুঙ্কার
৩৪৫ সূর্যের ভ্রমণপথের অংশ বা পরিমাণ অয়নাংশ
৩৪৬ সূর্যোদয় থেকে পরবর্তী সূর্যোদয় পর্যন্ত সাবন
৩৪৭ সূর্যোদয়ের অব্যবহিত পূর্ববর্তী দুই দণ্ডকাল ব্রাহ্মমুহূর্ত
৩৪৮ সৃষ্টি করার ইচ্ছা সিসৃক্ষা
৩৪৯ সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বে বিশ্বাস নাই যার নাস্তিক
৩৫০ সেবা করার ইচ্ছা শুশ্রুষা
৩৫১ সৈনিকদলের বিশ্রাম শিবির স্কন্দাবার
৩৫২ স্তন্য পান করে যে স্তন্যপায়ী।
৩৫৩ স্বপ্নে (ঘুমে) শিশুর স্বগত হাসি-কান্না দেয়ালা
৩৫৪ স্বমত অন্যের উপর চাপিয়ে দেয় যে স্বৈরাচারী
৩৫৫ স্বাদ গ্রহণ করা হয়েছে এমন স্বাদিত
৩৫৬ স্বামীর চিতায় পুড়ে মরা সহমরণ
৩৫৭ স্বার্থের জন্য অন্যায় অর্থ প্রদান (ঘুষ) উপদা
৩৫৮ স্মরণের যােগ্য স্মরণাই
৩৫৯ হরিণের চর্ম অজিন
৩৬০ হরিণের চর্মের আসন অজিনাসন
৩৬১ হরেক রকম বলে যে হরবােলা
৩৬২ হস্ত, অশ্ব, রথ, পদাতিকের সমাহার চতুরঙ্গ
৩৬৩ হাতির ডাক বৃংহণ বা বৃংহিত
৩৬৪ হাতির পিঠে আরােহী বসার স্থান হাওদা
৩৬৫ হাতির শাবক (বাচ্চা) করভ
৩৬৬ হাতের কজি মণিবন্ধ
৩৬৭ হাতের কজি থেকে আঙুলের ডগা পর্যন্ত পাণি
৩৬৮ হাতের কনুই থেকে কজি পর্যন্ত অংশ প্রকোষ্ঠ
৩৬৯ হাতের চতুর্থ আঙুল অনামিকা।
৩৭০ হাতের তৃতীয় আঙুল মধ্যমা।
৩৭১ হাতের তেলাে বা তালু করতল।
৩৭২ হাতের দ্বিতীয় আঙুল তর্জনী।
৩৭৩ হাতের পঞ্চম আঙুল কনিষ্ঠা ।
৩৭৪ হাতের প্রথম আঙুল (বুড়াে আঙুল) অঙ্গুষ্ঠ
৩৭৫ হিত ইচ্ছা করে যে হিতৈষী
৩৭৬ হেমন্তকালে উৎপন্ন ফসল হৈমন্তিক|

উদ্ভিদ ও প্রাণীর বৈজ্ঞানিক নাম


০১। মানুষ — Homo sapiens
০২। গরু — Boss indica
০৩। ছাগল — Capra hircus
০৪। ইঁদুর — Bandicota benglalensis
০৫। বিড়াল — Felis catus
০৬। খরগোশ — Oryctolagus cuniculus
০৭। সিংহ — Panthera leo
০৮। রয়েল বেঙ্গল টাইগার — Panthera tigris ০৯। মশা — Culex pipiens
১০। মাছি — Musca domestica
১১। আরশোলা — Periplaneta americana
১২। টিকটিকি — Hemidactylus brookii
১৩। মৌমাছি — Apis indica
১৪। প্রজাপতি — Pieris brassicae
১৫। কুনোব্যাঙ — Bufo/Duttaphrynus melanostictus ১৬। গোখরা সাপ — Naja naja
১৭। কচ্ছপ — Lessemys punctata
১৮। কুমির — Crocodylus niloticus
১৯। কলেরা জীবাণু — Vibrio cholera ২০। ম্যালেরিয়া জীবাণু—Plasomod ium vivax
২১। ইলিশ — Tenualosa illisha
২২। রুই — Labeo rohita
২৩। কাতলা — Catla catla
২৪। কই — Anabas testudineus
২৫। টাকি — Channa punctatus
২৬। মহাশোল — Tor tor
২৭। বোয়াল — Wallago attu
২৮। বাগদা চিংড়ি — penaeus monodon ২৯। গলদা চিংড়ি — Macrobrachium rosenbergii ৩০। চিংড়ি — Macrobrachium malcolmsonii
৩১। দোয়েল — Copsychus saularis
৩২। কবুতর — Columba livia
৩৩। চড়ুই — Passer dometicus
৩৪। ময়ূর — Pavo cristatus
৩৫। শামুক — Pila globosa
৩৬। কেঁচো — Metaphira posthuma
৩৭। ঝিনুক — Lamellidens marginalis
৩৮। ফিতাকৃমি — Taenia solium
৩৯। গোলকৃমি — Ascaris lumbricoides
৪০। চোখ কৃমি — Loa loa
৪১। কাঁকড়া — Carcinus manius
৪২। ধান — Oryza sativa
৪৩। গম — Triticum aestivum
৪৪। ভুট্টা — Zea mays
৪৫। গোল আলু — Solanum tuberosum
৪৬। পিঁয়াজ — Allium cepa
৪৭। আদা — Zingiber officinale
৪৮। রসুন — Allium sativum
৪৯। হলুদ — Curcuma domestica
৫০। মসুর — Lens culinaris
৫১। সরিষা — Brassica napus
৫২। ছোলা — Cicer arietinum
৫৩। মোটর — Pisum sativum
৫৪। শীম — Lablab purpurius
৫৫। খেসারী — Lathyrus sativus
৫৬। সয়াবিন — Glycine max
৫৭। তিল — Sesamum indicum
৫৮। মুলা — Raphanus sativus
৫৯। পুঁইশাক — Basella alba
৬০। শসা — Cucumis sativus
৬১। লাউ — Lagenaria vulgaris
৬২। বেগুন — Solanum melongena
৬৩। বাঁধাকপি — Brassica oleracea
৬৪। টমেটো — Lycopersicon esculentum
৬৫। তেজপাতা — Cinnamomum tamala
৬৬। আম — Mangifera indica
৬৭। জাম — Syzygium cumini
৬৮। কাঁঠাল — Artocarpus heterophyllus
৬৯। কলা — Musa sapientum
৭০। লিচু — Litchi chinensis
৭১। নারকেল — Cocos nucifera
৭২। আনারস — Ananas comosus
৭৩। পেয়ারা — Psidium guajava
৭৪। বেল — Aegle marmelos
৭৫। কুল/বরই — Zizyphus mauritiana
৭৬। পেঁপে — Carica papaya
৭৭। কফি — Coffea arabica
৭৮। চা — Camellia sinensis
৭৯। তামাক — Nicotiana tabacum
৮০। পাট — Corchorus capsularis
৮১। সেগুন — Tectona grandis
৮২। শাল/গজারি — Shorea robusta
৮৩। সুন্দরী — Heritiera fomes
৮৪। মেহগনি — Swietenia mahagoni
৮৫। শিশু — Dulbergia sissoo
৮৬। বাসক — Adhatoda vasica
৮৭। থানকুনি — Centella asiatica
৮৮। তুলসী — Ocimum sanctum
৮৯। চাপালিশ — Artocarpus chaplasha
৯০। কালমেঘ — Andrographis paniculata
৯১। নিম — Melia azadirachta
৯২। গাঁদা — Tagetes erecta
৯৩। জবা — Hibiscus rosa-sinensis
৯৪। পদ্মফুল — Nelumbo nucifera
৯৫। শাপলা — Nymphaea nouchali
৯৬। রঙ্গন — Ixora coccinea
৯৭। রজনীগন্ধা — Polianthes tuberosa
৯৮। গন্ধরাজ — Gardenia jasminodes
৯৯। সূর্যমুখী — Helianthus annuus
১০০। কৃষ্ণচূড়া — Delonix regia

covid -19



 করোনা ভাইরাস কত সালে আবিষ্কার হয়?
উঃ ১৯৬০
কোভিড-১৯ রোগটি প্রথম কোথায় ও কবে সনাক্ত করা হয়?
উঃ ডিসেম্বর ২০১৯ চীনের উহান নগরীতে রোগটি সনাক্ত করা হয়।
 WHO, COVID-19 কবে PANDEMIC হিসেবে ঘোষণা করে?
উঃ ১১ মার্চ, ২০২০
COVID-19 রোগটির বহনকারী ভাইরাসটির নাম কি? 
উঃSARS-COV-2 
PPE এর পূর্নরুপ কি?
উঃ Personal protective Equipment.
করোনাভাইরাস শনাক্তের পরীক্ষার জন্য নাক ও গলার লালার নমুনা সংগ্রহ করার বিশেষ কাঠির নাম কী?
উত্তরঃ সোয়াব স্টিক
করোনাভাইরাস শনাক্তকরণে গণস্বাস্থ্যের তৈরি কিটের নাম কী?
উত্তরঃ জিআর কোভিড-১৯ ডট ব্লট 
করোনা ভাইরাসে সংক্রমণের বিশ্বের প্রায় কয়টি দেশে সংক্রমণের বিস্তার করে?
উঃ ২০০টি
করোনা ভাইরাস সর্বপ্রথম ইউরোপের কোন দেশে ধরা পরে?
উঃ ফ্রান্স

কবি সাহিত্যকদের প্রকৃত নাম ও ছদ্মনাম



★কাজী নজরুলইসলাম- ধুমকেতু,নুরু,নুরুল ইসলাম।
★জসীম উদ্দীন- জমীর উদ্দিন মোল্লা।
★কাজেম আল কোরায়শী- কায়কোবাদ।
★প্রমথ চৌধুরী- বীরবল।
★সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়- নীল লোহিত,সনাতন পাঠক।
★কালীপ্রসন্ন সিংহ- হুতোম পেঁচা।
★মনিরুজ্জামান- হায়াৎ মাহমুদ।
★প্যারিচাঁদ মিত্র- টেকচাঁদ ঠাকুর।
★রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর- ভানুসিংহ ঠাকুর।
★তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যায়- হাবু শর্মা।
★প্রবোধকুমার বন্দোপাধ্যায়- মানিক বন্দোপাধ্যায়।
★চারুচন্দ্র মুখোপাধ্যায়- জরাসন্ধ।
★বিনয়চন্দ্র মুখোপাধ্যায়- যাযাবর।
★বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়- বনফুল।
★বঙ্কিমচন্দ্র মুখোপাধ্যায়- কমলাকান্ত।
★শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়- অনিলা দেবী।
★মীর মশাররফ হোসেন- গাজী মিয়া।
★বিমল ঘোষ- মৌমাছি।
★মধুসূদন মজুমদার- দৃষ্টিহীন।
★মোহিত লাল মজুমদার- কৃত্তিবাস ওঝা।
★হরিনাথ মজুমদার- কাঙাল হরিনাথ।
★রাজশেখর বসু- পরশুরাম।
★সমরেশ বসু- কালকূট।
★শেখ আজিজুর রহমান- শওকত ওসমান।
★মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ- শহীদুল্লাহ কায়সার।
★মোহাম্মদ জহিরুল্লাহ- জহির রায়হান।
★মঈনুদ্দিন আহমেদ- সেলিম আল দীন।
★অচিন্তকুমার সেনগুপ্ত- নীহারিকা দেবী।
★নীহাররঞ্জন গুপ্ত- বাণভট্ট।
★অনন্ত বড়ু- বড়ু চন্ডীদাস।
★অহিদুর রাজা- হাসন রাজা।
★সৈয়দ মুজতবা আলী- প্রিয়দর্শী,সত্য পীর, মুসাফির।
★রাজা রামমোহন রায়- শিবপ্রসাদ রায়।

বিশ্বব্যাংক


১. বিশ্বব্যাংকের প্রকৃত নাম- ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংক ফর রিকনস্ট্রাকশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (International Bank for Reconstruction Development)
২. বিশ্বব্যাংক গ্রুপ  গটিত হয়েছে- IBRD, IDA, IFC, MIGA, ICSID.
৩. বিশ্বব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়-১৯৪৪ সালে।বিশ্বব্যাংক কার্যক্রম শুরু করে- ২৫ জুন, ১৯৪৬ সালে। 
৫. বিশ্বব্যাংক প্রতিষ্ঠার জন্য প্রথম ব্রিটন উডস চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়= ২৭ ডিসেম্বর, ১৯৪৫ সালে।
৬. প্রথম ব্রিটন উডস চুক্তিতে স্বাক্ষর করে- ২৯টি দেশ।
৭. বিশ্বব্যাংক  প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিধ্বস্ত ইউরোপের অর্থনীতি পূর্ণগঠনের জন্য।

৮. বিশ্বব্যাংকের সদর দপ্তর অবস্থিত= যুক্তরাষ্টের ওয়াশিংটন ডিসিতে।
৯. বিশ্বব্যাংকের শীর্ষ অংশীদার- যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান, জার্মানি, ফ্রান্স, চীন ও ভারত।
১০. বিশ্বব্যাংকের প্রথম প্রেসিডেন্ট- ইগুনে মেয়ার (১৯৪৬ থেকে ডিসেম্বর ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত)।
১১. বিশ্বব্যংক থেকে সদস্যপদ প্রত্যাহারকারী একমাত্র দেশ- কিউবা।
১২. বিশ্বব্যাংকের কার্যনির্বাহী পরিচালকমলীর সদস্য সংখ্যা= ২৪ টি।
১৩. World Development Report প্রস্তুতকারী সংস্থা হলো- বিশ্বব্যাংক।
১৪. বিশ্বব্যাংকের আয়ের উৎস হলো= সদস্য দেশগুলোর চাঁদা।
১৫. সর্বাধিক চাঁদা প্রদানকারী দেশ হলো= যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, জার্মানি ও ফ্রান্স।
১৬. বিশ্বব্যাংকের বর্তমান প্রেসিডেন্ট- ডেভিড ম্যালপাস (১৩তম) ।
১৭. বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্টের মেয়াদ- ৫ বছর।
১৮. বিশ্বব্যাংকের প্রথম নারী এমডি হলেন- ভারতের অংশুলা কান্ত (১৫ জুলাই, ২০১৯)।
১৯. বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্টেকে নিয়োগ দেয়া হয়- যুক্তরাষ্ট্র থেকে।
২০. বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ সদস্য- নাউরু
..
বিশ্বব্যাংক(World Bank)

★ বিশ্বব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৪৫ সালে

★ বিশ্বব্যাংকের সদরদপ্তর- ওয়াশিংটন ডিসি 

★ বিশ্বব্যাংকের বর্তমান সদস্য- ১৮৯

★ বিশ্বব্যাংকের বর্তমান প্রেসিডেন্ট- David Malpas

★ বিশ্বব্যাংকের গঠিত হয়- ব্রিটন উডস চুক্তির মাধ্যমে

★ বিশ্বব্যাংকের মূল সংস্থা- ৫টি;

• ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংক ফর রিকন্স্ট্রাকশন এন্ড ডেভেলপমেন্ট (International Bank for Reconstruction and Development) (IBRD)

• ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (International Development Association) (IDA)

• ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স কর্পোরেশন (International Finance Corporation) (IFC)

• মাল্টিল্যাটারাল ইনভেস্টমেন্ট গ্যারান্টি এজেন্সি (Multilateral Investment Guarantee Agency) (MIGA)

• ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর সেটলমেন্ট অফ ইনভেস্টমেন্ট ডিসপিউটস (International Centre for Settlement of Investment Disputes) (ICSID)

★ বিশ্বব্যাংক বলতে মূলত IBRD + IDA কে বোঝানো হয় 

★ জাতিসংঘের সদস্য না হয়েও বিশ্বব্যাংকের সদস্য- কসোভো

★★★ ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংক ফর রিকন্স্ট্রাকশন এন্ড ডেভেলপমেন্ট (IBRD)
সদস্য রাষ্ট্র- ১৮৯
সর্বশেষ সদস্য- টুভ্যালু
সদর দপ্তর- ওয়াশিংটন ডিসি

★★★ ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (IDA)
সদস্য রাষ্ট্র- 173
সদর দপ্তর- ওয়াশিংটন ডিসি

★★★ ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স কর্পোরেশন (IFC)
সদস্য রাষ্ট্র- 185
সদর দপ্তর- ওয়াশিংটন ডিসি

★★★ মাল্টিল্যাটারাল ইনভেস্টমেন্ট গ্যারান্টি এজেন্সি (MIGA)
সদস্য রাষ্ট্র- 182
সদর দপ্তর- ওয়াশিংটন ডিসি

★★★ ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর সেটলমেন্ট অফ ইনভেস্টমেন্ট ডিসপিউটস(ICSID)
সদস্য রাষ্ট্র- 154
সদর দপ্তর- ওয়াশিংটন ডিসি

k c nag miscellaneous question

https://youtu.be/ji1CYuEeKSA